জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে ইসরায়েল এমন অপকর্মের সাহস পেত না’ পাল্টা শুল্ক স্থগিত করায় ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার ধন্যবাদ দেশের রাজনীতিতে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ ১৩ দিন বৃষ্টিপাত-কালবৈশাখী-ঝড়-বজ্রপাতের সতর্কতা রাজবাড়ীতে সড়কে বাস মোটর সাইকেলের মুখোমুখী সংর্ঘষ: মোটর সাইকেল আরোহী আহত। দূর্গম চর কুশাহাটায় আগুনে পোড়া নিঃস্ব পরিবারকে সহয়তায় দিলো উপজেলা প্রশাসন। কৃষিগুচ্ছের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন বাকৃবির, আগামী শনিবার সারাদেশে একযোগে পরীক্ষা বাঘায় পরকীয়া সন্দেহে কথা কাটাকাটি তিন ভাইকে কুপিয়ে যখম দক্ষিণ নড়াইল শিমুলিয়া কলেজের নব নির্বাচিত সভাপতি হলেন প্রফেসর মো: ইকবাল হোসেন ভারতের সঙ্গে যুদ্ধের শঙ্কা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ভাড়াটিয়া খুনিদের টার্গেট ভুলে প্রাণ গেল নিরপরাধ আইনজীবির ঈশ্বরগঞ্জে জীবনের বিনিময়ে নির্মিত হচ্ছে স্পীড ব্রেকার শ্যামনগরে সম্পত্তি রক্ষার দাবীতে সংবাদ সম্মেলন গোয়ালন্দে এসএসসি সমমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত গাজায় নিরিহ মানুষদের হত্যার প্রতিবাদে শ্যামনগরে বিক্ষোভ মিছিল তা’মীরুল মিল্লাতে প্রতিষ্ঠান প্রশাসনের সাথে ছাত্র সংসদ নেতৃবৃন্দের বৈঠক সম্পন্ন। সাতক্ষীরায় বাঁশখালি হত্যার ৯ বছরঃ যে উন্নয়ন মৃত্যু বয়ে আনে, তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত উখিয়ায় অ্যাডমিট কার্ড না পেয়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ জবিতে ‘মার্চ ফর প্যালেস্টাইন’ কর্মসূচি, মার্কিন ও সৌদি দূতাবাসে স্মারকলিপি প্রদান লালপুর থানা থেকে ছাত্রদল নেতাকে ছিনতাই, ওসিসহ ৪ পুলিশকে প্রত্যাহার

১৫ জানুয়ারির মধ্যে নতুন সরকার

স্টাফ রিপোর্টার - প্রতিনিধি

প্রকাশের সময়: 09-01-2024 12:31:38 am

দেশী-বিদেশী বিভিন্ন মহলের নানামুখী বাধা অতিক্রম করে দলীয় সরকারের অধীনেই উৎসবমুখর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান দেশে-বিদেশে ব্যাপক প্রশংসা পেয়েছে। ফলে সরকার ও নির্বাচন কমিশনে (ইসি) স্বস্তি ফিরে এসেছে।


অন্যদিকে ভেস্তে গেছে বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি। নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা অর্জন করায় ১৫ জানুয়ারির মধ্যেই আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করবে। দুর্নীতি ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণই হবে নতুন সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। বিএনপির ডাকা হরতালসহ নানামুখী বাধা অতিক্রম করে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে ৪১ দশমিক ৮ শতাংশ ভোটারের ভোট প্রদান এবং আওয়ামী লীগের বিপুল বিজয় দেশ-বিদেশে ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে। এটি একটি ভালো নির্বাচনের প্রকৃষ্ট উদাহরণ বলে দেশ-বিদেশের নির্বাচন বিশেজ্ঞরা মন্তব্য করেছেন। তাদের মতে, দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না বলে বিএনপি এবং দেশ-বিদেশ থেকে ব্যাপক অভিযোগ উত্থাপন করা হলেও শেষ পর্যন্ত সরকার ও নির্বাচন কমিশনের আন্তরিক প্রচেষ্টায় তাদের অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হয়।


তাই সরকার ও ইসির জন্য এটি উৎসাহব্যঞ্জক। এখন খোঁড়া অভিযোগ তুলে আন্দোলনের নামে বিরোধী দলের রাজপথ উত্তপ্ত করা কঠিন হয়ে পড়বে বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করছেন। সূত্র মতে, নির্বাচন কমিশন (ইসি) ২৯৮ আসনে বিজয়ীদের নাম প্রকাশ করে প্রজ্ঞাপন জারির প্রস্তুতি নিচ্ছে। যে কোনো দিন এ প্রজ্ঞাপন জারি হতে পারে। প্রজ্ঞাপন জারির ৩ দিনের মধ্যে বিজয়ী সংসদ সদস্যদের সংসদ ভবনে গিয়ে স্পিকারের কাছে শপথ নিতে হবে। শপথ নেওয়ার পর যে কোনো সুবিধাজনক দিনে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নতুন সরকার গঠন করবে আওয়ামী লীগ।


তবে সমমনা অন্যান্য দল থেকেও এমপিদের মন্ত্রিসভায় স্থান দেওয়া হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করতে পারে। ১০ থেকে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে নতুন সরকার শপথ নিতে পারে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বিপুল ভোটে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার পর আওয়ামী লীগকে ভোটারদের আস্থা বজায় রাখার চেষ্টা জোরদার করতে হবে। দেশে উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে ইতিবাচক সাড়া ফেলতে হবে। অতীতের ভুলত্রুটি সংশোধন করে সামনে এগিয়ে যেতে না পারলে ৫ বছর পর অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বড় ধরনের চাপে পড়তে হবে দলটিকে। এর মূল কারণ, দেশ-বিদেশের বহুমুখী বাধার পরও দেশের মানুষ আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি আস্থা রেখে তাদের আবারও ভোট প্রদান করে। তাই নতুন আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য দুর্নীতি হ্রাস ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হবে। সঠিকভাবে এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারলে দেশের রাজনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।


সেই সঙ্গে দেশ-বিদেশে এ সরকারের ইমেজ বৃদ্ধি পাবে। দেশের ইতিহাসে পঞ্চমবারের মতো জনগণের ভোটে বিশাল বিজয় অর্জন করায় আওয়ামী লীগও নির্বাচনের ফল বিশ্লেষণ করছে। আওয়ামী লীগ এবার ৩০০ আসনের মধ্যে ২৬৬ আসনে দলীয় মনোনয়ন দেয়। এর মধ্যে ২ টি আসনে নির্বাচন স্থগিত থাকায় ২৯৮টি আসনে ২৬৪ দলীয় প্রার্থী নির্বাচন করেন। আওয়ামী লীগ ২৯৮ আসনের মধ্যে ২২২ আসনে বিজয়ী হলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ৬২ জন দলীয় নেতা বিজয়ী হয়েছেন। এখন দলীয় ৬২ প্রার্থীর পরাজয়ের কারণ বিশ্লেষণ করছে আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া এবার ২৮৭ আসনে প্রার্থী দিয়ে জাতীয় পার্টি থেকে মাত্র ১১ জন বিজয়ী হয়েছেন। আর জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি থেকে ১ জন করে বিজয়ী হন। যদিও এ কটি দলকে সমঝোতায় ৩২টি আসন ছেড়ে দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের মতে, বিএনপির ডাকা হরতালসহ বিভিন্নভাবে আতঙ্ক সৃষ্টি না করলে এবারের জাতীয় নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি আরও বেশি হতো। রাজপথের বিরোধী দল নির্বাচনের আগে ভোট বর্জনের ঘোষণা ও দেশের মানুষকেও ভোট বর্জনের অনুরোধ জানিয়ে লিফলেট বিতরণসহ বেশ ক’দিন ধারাবাহিকভাবে দেশব্যাপী গণসংযোগ করে বৈরী পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করলেও ৪১ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পড়ায় দেশ-বিদেশের বিভিন্ন মহল এ নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে।


সুষ্ঠু নির্বাচনে পুনরায় আওয়ামী লীগের বিপুল বিজয় হওয়ায় ভারত, চীন, পাকিস্তান ও রাশিয়াসহ বেশ ক’টি দেশ ইতোমধ্যেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছে। অন্যান্য দেশও আজ-কালের মধ্যে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করবে বলে জানা গেছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে আসা বিদেশী পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকরা ভোটের দিন বিভিন্ন কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে বলে মন্তব্য করেন। সোমবার দেশী-বিদেশী পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য মতবিনিময়কালেও তারা এ নির্বাচন একটি ভালো নির্বাচনের অনন্য উদাহরণ বলে মন্তব্য করেন। 


এ সময় এক বিদেশী পর্যবেক্ষকের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেশের মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়েছেন, আমাদের জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করেছেন। এই বিজয় জনগণের বিজয়। এ সময় বিদেশী পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকরা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন হওয়ায় সরকার ও নির্বাচন কমিশনের প্রশংসা করেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এবার ভোটের পরিবেশ নিয়ে কোনো প্রার্থীই নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে বড় ধরনের কোনো অভিযোগ উত্থাপন করতে পারেননি। এমনকি কোনো রাজনৈতিক দল বা নির্বাচন পর্যবেক্ষণকারী প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকেও তেমন কোনো অভিযোগ আসেনি। বিএনপির পক্ষ থেকে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানালেও এটি ¯্ রাজনৈতিক বক্তব্য এবং তারা বিরোধিতার খাতিরে বিরোধিতা করছেন বলে মনে করা হচ্ছে। বছরখানেক আগেই রাজপথের বিরোধী দল বিএনপি ও তাদের সমমনা কিছু ছোট দল আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে না বলে সাফ জানিয়ে দেয়। আর ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ও তাদের মিত্র দলগুলো সংবিধানের বাইরে গিয়ে নির্বাচনের কোনো সুযোগ নেই বলে অবস্থান স্পষ্ট করে। এ পরিস্থিতিতে দেশী-বিদেশী বিভিন্ন মহল দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য শুরু করে।


বিশ্বের প্রভাবশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্র জানিয়ে দেয়, বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে যারা বাধা দেবে তাদের বিরুদ্ধে স্যাংশন দেওয়া হবে। তাই নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করা ছিল বর্তমান নির্বাচন কমিশন ও সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। এমন পরিস্থিতিতে সরকার ও নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়। তাই শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সুষ্ঠু নির্বাচন করে নিজেদের গ্রহণযোগ্যতার পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ হয় নির্বাচন কমিশন। যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের অতিমাত্রায় দৌড়ঝাঁপ ও বিএনপিসহ কিছু রাজনৈতিক দলের নির্বাচন প্রতিহত করার হুমকিধমকিসহ নানামুখী তৎপরতার কারণে নির্ধারিত সময়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে কিনা এ নিয়ে ছিল কিছুটা সংশয়। এমন পরিস্থিতিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে সংবিধান অনুসারে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশন আগে থেকেই ব্যাপক দৌড়ঝাঁপ করে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল এবং অন্য কমিশনাররাও সারাদেশের জেলায় জেলায় গিয়ে প্রার্থী, রাজনৈতিক দলের নেতা, প্রশাসন, নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্থানীয় জনসাধারণের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। বিদেশী কূটনীতিকদের সঙ্গেও দফায় দফায় মতবিনিময় করে ইসি। এ সময় তারা সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সকলের সহযোগিতা চান। ইসির সঙ্গে মতবিনিময়কালে সবাই সহযোগিতার আশ্বাস দেন। এ পরিস্থিতিতে ইসি নির্বাচন আইন অনুসারে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করে। বিএনপি ও তাদের মিত্র দলগুলো অংশ না নিলেও এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে রেকর্ডসংখ্যক অর্থাৎ ২ হাজার ৭১৬ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিল। এর মধ্যে প্রাথমিক বাছাইয়ে বাদ পড়ে ৭৩১ জন। ৬৬০ জন প্রার্থিতা ফিরে পেতে আপিল করেন। আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পান বেশ ক’জন। ইসির আপিলে ব্যর্থ হয়ে উচ্চ আদালতেও আপিল করেন বেশ ক’জন। তাদের মধ্যে কেউ কেউ প্রার্থিতা ফিরে পান। তাই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চূড়ান্তভাবে অংশ নেন ১ হাজার ৯৭০ প্রার্থী। এর মধ্যে ভোটে অংশ নেন ৯০ নারী প্রার্থী, ৭৯ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও ১ জন তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থী। ২৮টি রাজনৈতিক দলের প্রার্থী হিসেবে লড়াই করেছেন ১ হাজার ৫৩৪ জন আর স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন ৪৩৬ জন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিসহ নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ৪৪ টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে ১৬টি দল অংশ নেয়নি। আর নির্বাচনে অংশ নেয় আওয়ামী লীগসহ ২৮টি দল। ২৮টি দল হচ্ছেÑ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, তৃণমূল বিএনপি, জাতীয় পার্টি (জেপি), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), বিকল্পধারা বাংলাদেশ, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি, বাংলাদেশ কংগ্রেস, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (মার্কসবাদী-লেনিনবাদী), গণতন্ত্রী পার্টি, ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, গণফোরাম, গণফ্রন্ট, জাকের পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি ও বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট। এই ২৮টি দলের মধ্যে ৫টি দল ছাড়া অন্য কোনো দলের প্রার্থীরা বিজয়ী হতে পারেননি। এবারই প্রথম সংবিধান অনুসারে আইন পাস করে সে আইন অনুসারে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হয়। আর নির্বাচন কমিশনের কাজে কোনো হস্তক্ষেপ করেনি সরকার। তাই নির্বাচন কমিশন আইনের সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করায় এবং অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়ায় এ নির্বাচন নিয়ে দেশ-বিদেশে ইতিবাচক সাড়া পড়ে। এক সময় যারা নির্বাচন নিয়ে নেতিবাচক সমালোচনা করতেন তাদের মুখও এখন বন্ধ হয়ে যায়

আরও খবর





67efa5639c7aa-040425032451.webp
হাসিনাকে ফেরত চাইল বাংলাদেশ

৬ দিন ৭ ঘন্টা ৪২ মিনিট আগে



67e7746218757-290325101738.webp
তরুণদের উদ্যোক্তা হওয়ার আহ্বান ড. ইউনূসের

১২ দিন ১২ ঘন্টা ৪৯ মিনিট আগে