লাইসেন্স না থাকা এবং অতিরিক্ত সময় ধরে ধান-চাল অবৈধভাবে মজুত করার অভিযোগে বগুড়ার শেরপুরে দুটি চালকলে অভিযান পরিচালনা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় একটি প্রতিষ্ঠানকে অর্থদণ্ড ও গুদাম সিলগালা এবং অপরটিকে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। গতকাল শনিবার বিকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত এই অভিযান পরিচালিত হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও শেরপুরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) এস এম রেজাউল করিম অভিযান পরিচালনা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান দুটি হলো উপজেলার শাহবন্দেগী ইউনিয়নের ফজলুর মোড় এলাকার লাকী সেমি অটো রাইস মিল ও সাধুবাড়ী এলাকার আলম বাছাই মিল।
অভিযান পরিচালনার সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারকের সঙ্গে জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক কাজী সাইফদ্দিন, শেরপুর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মামুন-এ-কাইয়ুম, খাদ্য পরিদর্শক তৌফিকুর রহমান, ফরিদুল ইসলাম রাকিবুল হোসেন, শেরপুর থানার উপপরিদর্শক আল আমিন হোসেনসহ খাদ্য বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও থানা-পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের অফিস সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় ফজলুর মোড় এলাকার লাকী সেমি অটো রাইস মিলের গুদামে ২৮ টন চাল ও ৩৫ টন ধান পাওয়া যায়। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির লাইসেন্স নেই। এর মালিককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা ও গুদাম সিলগালা করা হয়। পাশের সাধুবাড়ী এলাকায় আলম বাছাই মিলের লাইসেন্স না থাকায় ও চাল মজুত রাখায় প্রতিষ্ঠানটির মালিকের কাছ থেকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
শেরপুরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম রেজাউল করিম বলেন, মজুতবিরোধী চলমান অভিযানের ফলে চালের বাজারদর কমতে শুরু করেছে। এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
১৩ ঘন্টা ৪৩ মিনিট আগে
১৩ ঘন্টা ৪৬ মিনিট আগে
১৬ ঘন্টা ৮ মিনিট আগে
১৬ ঘন্টা ৯ মিনিট আগে
১৬ ঘন্টা ৩২ মিনিট আগে
১ দিন ৮ ঘন্টা ৫১ মিনিট আগে
১ দিন ৯ ঘন্টা ৩ মিনিট আগে
১ দিন ৯ ঘন্টা ৪৩ মিনিট আগে