সলঙ্গা থানার পাঁচলিয়া হাটের ইজারা দেওয়াকে কেন্দ্র করে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে আরাফাত গং। এমনটাই অভিযোগ উঠেছে সলঙ্গা থানা আওয়ামিলীগের বহিষ্কৃত নেতা আরাফাত রহমানের বিরুদ্ধে।
অভিযোগসুত্রে জানা যায় ১৪৩১ বঙ্গাব্দের পাঁচলিয়া হাটের সরকারি নিয়মে ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা দিয়ে ইজারা পায় আব্দুল মান্নান, জাকের, হাফিজুল, ফিরোজুল, আলতাব ও জহর আলী গং। কিন্তু আরাফাত গং বিভিন্ন সময় ৫ লাখ চাদা দাবী করে ক্ষমতা খাটিয়ে বিভিন্ন ভাবে হুমকি ধামকি ও মারপিট করে প্রকৃত ইজারাদারদের ইজারা বুঝে নিতে দিচ্ছেনা। এমনকি ১৬ এপ্রিল সকাল ৮ টায় ইজারাকৃত টাকা উঠাতে গেলে আরাফাত গং ইজারাদারদের মারধর করে ইজারার টাকা ছিনিয়ে নেয়।
এরই প্রেক্ষিতে ১৮ এপ্রিল বিকেল সাড়ে ৩ টার দিকে প্রকৃত ইজারাদারদের প্রতিনিধি মৃত আইনাল হকের ছেলে হাফিজুল রহমানকে (৩৭) কুপিয়ে আহত করেছে আরাফাত গং। হাফিজুল সলঙ্গা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক।
এ বিষয়ে হাফিজুল অভিযোগ করে বলেন, দুপুর সারে ৩টার দিকে চকমনহারপুর নদী থেকে গোসল করে আসার পথে আরাফাতে নেতৃত্বে মৃত সেরাজুল ইসলামের ছেলে মনারুল ইসলাম, আব্দুল রশিদের (চোলবার) ছেলে মো: সোহেল রানা ও জয়নাল আবেদীনের ছেলে মনসুর আলী সহ অজ্ঞাত ৬ থেকে ৭ জন হাফিজুলের উপর দেশীয় অস্র দিয়ে আঘাত করে। একসময় হাফিজলকে মৃত ভেবে নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়। এরপর স্থানীয়রা হাফিজলকে উদ্ধার করে হাসপাতালে প্রেরন করেন।
এ বিষয়ে সলঙ্গা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ইমরান হাসান লিংকনকে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ফোন ধরেন নি।
আর সলঙ্গা থানা আওয়ামিলীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান লাভুর কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি উত্তেজিত হয়ে বলেন, আমি সব জানি।
এ বিষয়ে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সুমন রহমান বলেন, জেলা আওয়ামিলীগের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এ বিষয়ে হাফিজুল রহমান বলেন আমি আইনের আশ্রয় নিবো।
২ ঘন্টা ১৮ মিনিট আগে
২ ঘন্টা ১৯ মিনিট আগে
২ ঘন্টা ২০ মিনিট আগে
২ ঘন্টা ২৫ মিনিট আগে
২ ঘন্টা ৪৪ মিনিট আগে
২ ঘন্টা ৪৭ মিনিট আগে
২ ঘন্টা ৪৯ মিনিট আগে