" তরুণদের সম্পৃক্ত করি, উন্নত নগর গড়ি’ এই প্রতিপাদযকে সামনে রেখে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো সিরাজগঞ্জেও বিশ্ব বসতি দিবস পালন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও বর্ণাঢ্য র্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (৭ অক্টোবর) সকাল ১০টার দিকে কালেকক্টরেট চত্বরে বর্ণাঢ্য র্যালি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে কালেক্টরেট চত্বরে এসে শেষ হয়। এর আগে বর্ণাঢ্য র্যালি শুভ উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ( সার্বিক) গনপতিরায়। পরে
শহীদ এ,কে শামসুদ্দিন সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসন ও গণপূর্ত বিভাগ সিরাজগঞ্জের আয়োজনে ব্রাক আরবান ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম এর সহযোগিতায় এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে সিরাজগঞ্জ গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহমাদুল হাসানের সভাপতিত্বে
প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) গনপতি রায়।
শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ব্র্যাক জেলা সমন্বয়কারী রইস উদ্দিন, এ সময়ে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে দিবসটি উপলক্ষে দিকনির্দেশনামূলক রাখেন,জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোঃ আকতারুজ্জামান।
ব্র্যাক আরবান ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম সিরাজগঞ্জের রিজিওনাল ম্যানেজার রবিউল ইসলাম, সুনীতি ইঞ্জিনিয়ার কনসালটেন্সের পরিচালক নারায়ণ চন্দ্র, প্রমুখ
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি গনপতিরায় বলেন,১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবারকে বিশ্ব বসতি দিবস হিসেবে ঘোঘণা করে৷ তার পরের বছর অর্থাৎ ১৯৮৬ সাল থেকেই বিশ্বব্যপী পালন হয়ে আসছে দিবসটি। প্রতিবছরই ভিন্ন ভিন্ন প্রতিপাদ্য এই দিবসে।
অনুষ্ঠানে সভাপতি গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহমাদুল হাসান বলেন, দেখা যায় যে সাধারণত একটি নির্দিষ্ট স্থানে মানুষ একত্রিত হয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস করাকে মানব বসতি বলে। একটি দেশে দুই ধরনের বাসতি থাকে; গ্রামীণ ও শহরে বসতি। যে বসতির সংখ্যাগরিষ্ঠ অধিবাসী জীবিকা নির্বাহের জন্য প্রধানত কৃষির ওপর নির্ভরশীল তাকে গ্রামীণ বসতি বলে। এদিকে যে অঞ্চলে অধিকাংশ অধিবাসী প্রত্যক্ষ ভূমি ব্যবহার ছাড়া অন্যান্য অকৃষিকাজ পেশায় নিয়োজিত থাকে তাকে শহুরে বসতি বলে।
৫ ঘন্টা ৫ মিনিট আগে
৯ ঘন্টা ৯ মিনিট আগে
৯ ঘন্টা ১৬ মিনিট আগে
১০ ঘন্টা ৩ মিনিট আগে
১০ ঘন্টা ৩১ মিনিট আগে
১০ ঘন্টা ৩৪ মিনিট আগে
১০ ঘন্টা ৩৬ মিনিট আগে
১০ ঘন্টা ৪২ মিনিট আগে