চব্বিশের পটপরিবর্তনে ভারত-বিএনপি সম্পর্কের নতুন মোড় ব্যবহারকারীদের জন্য হোয়াটসঅ্যাপের নতুন চমক নেতানিয়াহুকে বন্দি করতে বললেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান লেবু পাতার যত গুণ মাভাবিপ্রবিতে বাংলা নববর্ষে সৃজনশীলতায় সাজানো ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন দ্রুত বিচার ও সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবে দেখতে চাই: নাহিদ ইসলাম কেঁপে উঠল যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলি আগ্রাসনে আরও ৩৯ ফিলিস্তিনির প্রাণহানি শাকিবের ‘তাণ্ডব’ থেকে বাদ ২ নায়িকা, কারণ কী? শার্শায় বর্ণিল আয়োজনে বাংলা নববর্ষ পালন ইসলামপুর থানায় বেড়েছে দালাল, ২ দালালকে থানায় প্রবেশ না করতে ওসির হুঁশিয়ারি বর্ষবরণ | বিথী রহমান তাঁরা সবাই আজ মারা গেছে | মোঃ মাজিদুর রহমান শাহীন ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনায় ডোমারবাসীর বর্ষবরণ সরকারের মূল লক্ষ্য কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা যেন ফিরে না আসে’ পলাশে নানা কর্মসূচীর মাধ্যমে পহেলা বৈশাখ বর্ষবরণ উদযাপন ঢাকার আকাশে ব্যতিক্রমী ড্রোন শো খুবিতে নানা আয়োজনে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন ন স্বপ্ন থেমে গেল,কুবির তিন্নি আর নেই দেশে চীনের বিনিয়োগকারীদের এফবিসিসিআই এর পক্ষ থেকে সকল ধরনের সহযোগিতা প্রদান করা হবে : হাফিজুর রহমান

জয়পুরহাটে মানসম্পন্ন সবজির চারা উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ’ কৃষক মাঠ দিবস

জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার আটাপাড়ায় ‘কোকোডাস্ট ব্যবহার করে আধুনিক পদ্ধতিতে গুণগত মানসম্পন্ন সবজির চারা উৎপাদন ও বাজারজাতকর’ বিষয়ক কৃষক মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

জাকস ফাউন্ডেশন কর্তৃক বাস্তবায়িত আরএমটিপি প্রকল্পের আওতায় ‘ইকোলজি বান্ধব নিরাপদ সবজি ও ফসল উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ’ শীর্ষক ভ্যালু চেইন উপ-প্রকল্পের উদ্যোগে বুধবার (০৬ নভেম্বর) বিকাল ৪ টায় উক্ত মাঠ দিবসে জাকস ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক (প্রোগ্রাম) মোঃ ওবায়দুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন, উক্ত প্রকল্পের ভ্যালু চেইন ফ্যাসিলিটেটর মোঃ মেহেদুল হাসান, প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এ এ জাবির, মার্কেটিং ম্যানেজার, সহকারী ভ্যালু চেইন ফ্যাসিলিটেটরগণসহ জাকস ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা, উপকরণ সরবরাহকারী এবং অত্র এলাকার সবজি চাষীগণ।

এটি আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিল (ইফাদ) ও ড্যানিডার অর্থায়নে এবং পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ)- এর কারিগরি সহযোগিতায় জাকস ফাউন্ডেশন কর্তৃক বাস্তবায়িত হচ্ছে।

এ সময় কোকোডাস্টে উৎপন্ন চারা ব্যবহারকারী একাধিক কৃষক জানান, নার্সারিটি অত্র এলাকার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এলাকার সবজি চাষীদের জন্য এই চারা অনেক সহজলভ্য ও সহজ প্রাপ্য হয়েছে, যা ব্যবহারে আধুনিক কৃষি গঠনে অংশগ্রহণ সহজতর হবে। 

কৃষক মোঃ রিপন হোসেন বলেন, তিনি এই নার্সারীর চারা ব্যবহার করে প্রায় ৫ বিষা জমিতে সবজি চাষাবাদ করছেন। এই চারা মারা যায় না, চারাতে স্প্রে লাগে কম, ফলন ভালো, চারা সবসময় পাওয়াও যায়। তিনি আরো জানান, এই চারা ব্যবহার করে তিনি আজ সফল।

উদ্যোক্তা মোঃ ইয়াসির আরাফাত জানান, তিনি প্রকল্পের সহযোগিতায় বাণিজ্যিকভাবে চারা উৎপাদন শুরু করেন। গত ২.৫ মাসে নার্সারি হতে প্রায় ৬.৫ লক্ষ টাকার চারা কৃষকদের মাঝে সরবরাহ করেছেন। এতে এলাকার কৃষকগণ গুণগত মানের চারা ব্যবহার করে ফসল উৎপাদন করতে পারছেন। ফলে এই চারা ব্যবহারের আগ্রহ তৈরি হচ্ছে। আগামীতে নার্সারীটি বৃদ্ধি করার পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছি যেন এলাকার কৃষকদের কাছে খুব সহজলভ্য হয়।

Tag