সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ প্রত্যাহারের দাবিতে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো সচিবালয়ে বিক্ষোভ করেছেন কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। রোববার (২৫ মে) সকালে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের ব্যানারে এ বিক্ষোভ শুরু হয়। সংগঠনটি অধ্যাদেশটিকে ‘নিবর্তনমূলক’ ও ‘কালাকানুন’ বলে আখ্যায়িত করে দ্রুত তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আসছে।
এদিন সকালে সচিবালয়ের বিভিন্ন দফতর থেকে শত শত কর্মচারী নিজ নিজ কার্যালয় ছেড়ে নিচে নেমে এসে মিছিলে অংশ নেন। বিক্ষুব্ধ কর্মচারীরা মিছিল থেকে স্লোগান দেন—‘অবৈধ কালো আইন মানব না।’ মিছিল সচিবালয়ের ভেতরের একাধিক ব্লক প্রদক্ষিণ করে প্রতিবাদ জানায়।
এর আগে, বৃহস্পতিবার (২৩ মে) অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের এক বৈঠকে ২০১৮ সালের সরকারি চাকরি আইন সংশোধন করে ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়ার অনুমোদন দেয়া হয়।
এ অধ্যাদেশের খসড়া নিয়ে কর্মচারীদের অভিযোগ, এতে প্রায় সাড়ে চার দশক আগের একটি বিশেষ বিধানের কয়েকটি ‘নিবর্তনমূলক ধারা’ পুনরায় যুক্ত করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সরকারি কর্মীদের বিরুদ্ধে সহজে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ এবং চাকরি থেকে বরখাস্ত করার পথ খুলে দেয়া হয়েছে বলে তারা মনে করছেন।
সংযুক্ত পরিষদের নেতাদের দাবি, প্রস্তাবিত অধ্যাদেশটি দেশের সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। তাই অবিলম্বে এ খসড়া বাতিল করে ন্যায়ভিত্তিক ও গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে আইন সংশোধনের আহবান জানিয়েছেন তারা।
৩ ঘন্টা ৫৪ মিনিট আগে
৩ ঘন্টা ৫৮ মিনিট আগে
৩ ঘন্টা ৫৯ মিনিট আগে
৪ ঘন্টা ১ মিনিট আগে
১৭ ঘন্টা ৪৭ মিনিট আগে
১৭ ঘন্টা ৪৮ মিনিট আগে
১৯ ঘন্টা ১৪ মিনিট আগে
১৯ ঘন্টা ২২ মিনিট আগে