সুনামগঞ্জ-৩ আসনে নতুন প্রজন্মের পছন্দের প্রার্থী জমিয়ত নেতা মাওলানা হাম্মাদ আহমদ গাজীনগরী
সুনামগঞ্জ-৩ আসন। জগন্নাথপুর-শান্তিগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত এই আসন সুনামগঞ্জের ভিআইপি আসন নামে খ্যাত। ভিআইপি এই আসনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সম্ভাব্য প্রার্থী জমিয়তের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও আমেরিকা জমিয়তের সাংগঠনিক সম্পাদক লেখক গবেষক, আন্তর্জাতিক ইসলামি স্কলার শায়েখ মাওলানা হাম্মাদ আহমদ গাজিনগরী। যাকে ঘিরে উচ্ছ্বসিত শান্তিগঞ্জ জমিয়তের নেতাকর্মীরা।
তিনি তার নেতৃত্বগুণ, সদাহাস্যোজ্বল মানবিক ব্যবহার দিয়ে মন জয় করেছেন তরুণদের৷ ইতিমধ্যে এই আসনে তরুণদের গুডবুকের একটি নাম মাওলানা হাম্মাদ আহমদ গাজিনগরী।
তাকে নিয়ে স্বপ্ন বুনতে শুরু করেছেন এই আসনের আপামর জনসাধারণ।
সুখে দুঃখে নিজেকে নিয়োজিত করে মাওঃ হাম্মাদ আহমদ গাজিনগরী, সকল মানুষের সাথে স্বজনের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন৷ দিন যত যাচ্ছে সুনামগঞ্জ-৩ আসন তার জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে৷ সাধারণ মানুষের আশা, মাওলানা হাম্মাদ আহমদ গাজিনগরী নির্বাচিত হলে এই আসন উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় আরও এগিয়ে যাবে।
এদিকে নতুনভাবে উজ্জীবিত জমিয়তের নেতাকর্মীরা। তাদের মধ্যে যেন একটা নব উচ্ছ্বাস বিরাজ করছে৷ দীর্ঘদিন সাংগঠনিক কার্যক্রমে কোন গতি না থাকলেও মাওঃ হাম্মাদ আহমদ গাজিনগরীর প্রেরণায় এক নতুন শক্তির সঞ্চার হয়েছে জমিয়তে৷
আসন্ন আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সূদুর আমেরিকা থেকে জনগণের সার্বিক অবস্থার খোঁজ খবর নিচ্ছেন সবসময়। তার কর্মী সমর্থকরাও চালিয়ে যাচ্ছেন প্রচার প্রচারণা।
তরুণ ভোটারদের সাথে কথা হলে তারা বলেন, মাওলানা হাম্মাদ আহমদ গাজিনগরী একজন সৎ সাহসী ও গরীব দুঃখী মেহনতি মানুষের পরীক্ষিত বন্ধু । তিনি এই আসনের প্রার্থী হওয়ায় সর্বত্রই উচ্ছ্বাস বিরাজ করছে। এই মুহুর্তে এমন সৎ, তরুণ নেতৃত্বের কোন বিকল্প নেই। আমরা মাওলানা হাম্মাদ আহমদ গাজিনগরীর সাথে আছি এবং থাকবো৷
সুশীল সমাজের মতে মাওলানা হাম্মাদ আহমদ গাজিনগরী তার আচার ব্যবহার দিয়ে ইতিমধ্যেই সুনামগঞ্জ-৩ আসনের মানুষের মন জয় করে নিয়েছেন৷ তাকে ঘিরে উজ্জীবিত সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ। আশা করা যায় তার হাত ধরে আরও এগিয়ে যাবে সুনামগঞ্জ-৩ আসন৷
লোক মুখে শোনা যায় তিনি একজন প্রসিদ্ধ ওয়াইজ এবং সালিসি ব্যক্তি হিসেবে তাঁর রয়েছে অনেক ভক্তবৃন্দ।
রাজপথের পরিক্ষিত সৈনিক তথা রাজপথ কাঁপানো ভাষণে দল-মত নির্বিশেষে তিনি সবার কাছে প্রশংসিত।
তাই জনসাধারণ তাকে আগামীর আশার আলো ও সুনামগঞ্জ-৩ এর উন্নয়নের প্রতীক হিসাবে দেখছে চায়।
উল্লেখ তিনি ছাত্র জীবন থেকে রাজনৈতিক ও সামাজিক ভাবে সমাজের বিভিন্ন কর্মকান্ডে এগিয়ে ছিলেন।
সুনামগঞ্জ তথা সারাদেশের দূর্যোগকালীন মুহুর্ত; করোনা, বন্যা, প্রলংকারী ঘুর্নিঝড়সহ এক কথায় জনগনের বিপদে এগিয়ে এসেছেন ত্রানকর্তা হিসাবে।
গরীব অসহায় মানুষের দুঃসময়ে পাশে রয়েছেন সবসময়। সুনামগঞ্জের বিভিন্ন জায়গায় নিজ অর্থায়নে গড়ে তুলেছেন অনেক সেবামূলক প্রতিষ্ঠান, এখান থেকে গরীব অসহায়দের বিবাহ শাদী সহ গৃহনির্মাণে উজাড় করে দিয়েছেন নিজেকে।
অসহায়দের জন্য কোরবানি প্রজেক্টে সুনামগঞ্জের বিভিন্ন স্পষ্টে কোরবানি প্রদান করছেন কয়েক বছর ধরে।
এবার ঈদুল আযহায় তার ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে ইনশাআল্লাহ।
রাজপথে ৯০ দশকের শুরু থেকে ছাত্র রাজনীতিতে ছিলেন অগ্রণী ভুমিকায়।
জনগণের ন্যায্য দাবি-দাওয়া আদায়ে রাজপথে ২০ দলীয় জোটের প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে ছিলেন এক আপোষহীন নেতৃত্বে।
জুলাই বিপ্লবে তার ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়, আমাদের গর্বের ধন শহীদ আবু সাঈদের নামে তার এলাকায় মাদ্রাসা নির্মানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, এবং পারিবারিক ভাবে তাদের পাশে নিজ সাধ্যনুযায়ী আর্থিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।
সুনামগঞ্জে জুলাই বিপ্লবের যোদ্ধাদের সম্মানে সংবর্ধনা ও সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেছেন।
বর্তমানে তিনি সূদুর আমেরিকায় দারুল হাদীস এক মাদ্রাসায় ইলমে হাদিসের দরস দিচ্ছেন,বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ইলম আহরনকারী ছাত্ররা উনার কাছ থেকে দরস নিচ্ছেন ইলমে হাদিসের।
আমেরিকায় এক মসজিদে সুনামের সাথে খতিবের দায়িত্ব পালন করছেন অনেকদিন ধরে।
মোটকথা তার বয়ান ও দরসে সারগর্ভ আলোচনা, প্রাঞ্জল ভাষায় উপস্থাপন যে কাউকে আকৃষ্ট করে খুব সহজেই।
সুনামগঞ্জ-৩ আসনের সাধারণ জনগণ মনে করেন আন্তর্জাতিক ইসলামি স্কলার, বিদগ্ধ আলেম, সুলেখক, গবেষক মাওলানা হাম্মাদ আহমদ গাজিনগরী নির্বাচিত হলে এলাকার টেকসই উন্নয়ন সহ সার্বিক কল্যাণের দিকে এগিয়ে যাবে জগন্নাথপুর ও শান্তিগঞ্জ।
সমাজে প্রতিষ্ঠিত হবে ন্যায় ও ইনসাফ।
সন্ত্রাস, চাঁদাবাজী, রাহাজানি, মাদক,অপশক্তির করাল গ্রাস থেকে মুক্তি পাবে এ আসনের জনগণ।
পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে, মাওলানা হাম্মাদ আহমদ গাজিনগরী তার নিজ আসন সুনামগঞ্জ-৩ এর জনগণকে ঈদুল আজহার অগ্রীম শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।