হামিদের বিদেশ গমন ও আ.লীগ নিষিদ্ধ নিয়ে মুখ খুললেন আইন উপদেষ্টা ভারতের ৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান জুমার পরও চলবে: হাসনাত ছাত্রদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ ইলিয়াস কাঞ্চনের জেপিবির শার্শায় সাজাপ্রাপ্ত আসামী ও মাদক ব্যবসায়ীসহ আটক-৩ দুর্যোগ বিষয়ক মহড়া সাগর পাড়ের জীবন যুদ্ধ ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ৪ টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভয়াবহ আগুন সাবেক মেয়র আইভি গ্রেফতার সাতক্ষীরায় বিএসটিআই অনুমোদিত লাইসেন্স না থাকায় দুই ড্রিংকিং ওয়াটার মালিককে জরিমানা খুবিতে প্রফেসর দীপক কামাল মেমোরিয়াল স্কলারশিপ পেলন ১৬ শিক্ষার্থী মানবতার সেবায় রেড ক্রিসেন্টের ভূমিকা অতুলনীয় - চট্টগ্রাম সিটি মেয়র আ. লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে অবস্থানের ঘোষণা ঝিনাইগাতীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ১৬টি টাওয়ারসহ পাইপ ধ্বংস, ১টি ট্রাক ও ২টি মাহিন্দ্র জব্দ বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টার কাইয়ুমের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে, অভিযোগ পদবঞ্চিত নেতাদের কৃষ্ণনগরে কালিকাপুর সিদ্দিকীয়া দাখিল মাদ্রাসায় এডহক কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত নিয়মিত ক্রু মিটিং বাস্তবায়ন করায় পুরস্কার পেলেন বাকৃবির রোভার স্কাউট লিডার প্রথমবারের মতো ইন্টার্নশিপ পেল বাকৃবির মাৎস্যবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা আশাশুনিতে অঙ্কনের মাধ্যমে প্রতিবন্ধীদের সম্পদ ও ঝুঁকি চিহ্নিত করণ কর্মশালা পীরগাছায় ভাবীর হোটেলে ১৯৯টাকায় পাওয়া যাবে একটি মোটরসাইকেল ভারতের ১৫ শহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা পাকিস্তানের, দাবি দিল্লির

ভোটের রাজা মির্জা আজম

ইবতেশাম রহমান - রিপোর্টার

প্রকাশের সময়: 23-09-2023 06:37:06 pm

বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম
মির্জা আজম একজন বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ। বর্তমানে, তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ১৯৯১, জুন ১৯৯৬, ২০০১, ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে জামালপুর-৩ (সংসদীয় আসন নং: ১৪০) আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ সালে বিএনপি সরকার গঠন করলে তিনি জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় হুইপ এবং ২০০৮ সালে তার নিজ দল সরকার গঠন করার পর সরকারদলীয় হুইপ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হওয়ার পর থেকে তিনি একই বছরের ১২ জানুয়ারি হাসিনার তৃতীয় মন্ত্রিসভায় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পান।
মির্জা আজম মাধ্যমিকে থাকাকালীন ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের মাধ্যমে রাজনীতিতে জড়িত হন। সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজ উচ্চ মাধ্যমিক পড়াবস্থায় ১৯৭৯ সালে কলেজের ছাত্র সংসদের আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে ১৯৮১ সালে জামালপুর জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি, ১৯৮৭ সালে জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক, ১৯৯১ সালে জেলা সভাপতি ও ১৯৯৩ সালে কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন।
যুবলীগে থাকাবস্থায় ১৯৯১ সালে তিনি জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার মাধ্যমে মূল দলীয় রাজনীতে প্রবেশ করেন এবং একই বছর আওয়ামী লীগের মনোনয়নে জামালপুর-৩ আসন থেকে প্রথমবারের মত ৩৯,৯০৭ ভোট পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯৬ সালে জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পান এবং সে বছর জুনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৮০,০৫৬ পেয়ে বিজয়ী হন। ২০০১ সালের নির্বাচনে ১,১৯,৬১১ ভোট পেয়ে পুনরায় বিজয়ী হন।
২০০৩ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত তিনি একই সাথে যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এরমধ্যে ২০০৮ সালের নবম (১,৭১,৯২৬ ভোট পেয়ে) ও ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়) জয়লাভ করেন। ১৯৯১ সালে গঠিত সংসদে তিনি খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য, ১৯৯৬-এর জুনে গঠিত সংসদে সরকারি প্রতিশ্রুতি সংক্রান্ত কমিটি ও বিজ্ঞান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য, ২০০১ সালে বিরোধী দলীয় হুইপ, ২০০৮ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সরকারদলীয় হুইপ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
২০১৪ সালের ১২ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পান। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি একই আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান।২০১৯ সালের ২১ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের ২১তম জাতীয় কাউন্সিলে নতুন কমিটিতে মির্জা আজমকে সাংগঠনিক সম্পাদক পদে নির্বাচিত করা হয়।

আওয়ামী লীগের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা কে? এই প্রশ্নটির এক কথায় উত্তর দেয়া সম্ভব হবে না। বেশ কয়েকটি নাম আসবে। তবে প্রথম দিকে যে নামগুলো আসবে তার মধ্যে অন্যতম হবে মির্জা আজম। ছয়বারের এমপি, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন, এখন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক। জনপ্রিয়তায় তার সমকক্ষ আওয়ামী লীগের নেতা খুব কমই পাওয়া যাবে। সদা হাস্যজ্জল, কর্মীবান্ধব। সারাক্ষণ কর্মীদের নিয়েই ব্যস্ত থাকেন। রাজনীতিতে সবকিছু সঁপে দেওয়া এই মির্জা আজমকে অনেকে মনে করেন যে, সাধারণ সম্পাদক হিসেবে একজন যোগ্য প্রার্থী। তিনি যেভাবে কর্মীদেরকে আগলে রাখেন, কর্মীদের সমস্যার সমাধান করেন এবং আওয়ামী লীগের কোন্দল, বিভক্তি, কমিটি বাণিজ্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকেন সেজন্য অনেকে মনে করেন যে মির্জা জনের মতো কেউ যদি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হতো তাহলে হয়ত আওয়ামী লীগের যে ত্রুটি-বিচ্যুতিগুলো আছে সেগুলো কাটিয়ে ওঠা যেত।
আরও খবর


ছাত্র সংসদ নির্বাচন কেন জরুরি?

২৮৬ দিন ৭ ঘন্টা ৫০ মিনিট আগে


আমার দেখা কোটা আন্দোলন

২৮৮ দিন ২২ ঘন্টা ১১ মিনিট আগে



আমাদের আত্মসম্মানবোধ

৩২২ দিন ২ ঘন্টা ৩১ মিনিট আগে