নড়াইলের কালিয়ায় উপজেলার হামিদপুর ইউনিয়নের বিষ্ণুপুর পূর্বপাড়া গ্রামে নদী ভাঙ্গনে নিঃস্ব হয়েছে অন্তত ২৫ থেকে ৩০ টি পরিবার। খোলা আকাশের নিচে মানবতার জীবনযাপন করেছি পরিবারগুলো ।
মঙ্গলবার (১অক্টোবর) দুপুরে খুলনা বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো.সবিবুর রহমান ও জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলী উজ্জ্বল কুমার সেন নদী ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন করেছেন। এর আগে গত (২১ সেপ্টেম্বর) শনিবার ও (২৫ সেপ্টেম্বর) মঙ্গলবার সন্ধ্যার এ নদী ভাঙ্গনের সর্বশান্ত হয় পরিবারগুলো।
ভুক্তভোগীরা জানান, আকস্মিক এ নদী ভাঙ্গনের মুহূর্তের মধ্যে গ্রামের,মাকসুদ ফকির, রিলু ফকির, মাহাবুর ফকির, রোকেয়া বেগম, এমদাদ মাস্টার, রিনা বেগ, কালু সরদার, জনি শেখ, শহিদুল মোল্লাসহ ১১ টি পরিবারে বসতঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাইয়। পরবর্তীতে আরো ১৫ থেকে ২০ টি পরিবার কিছু মালামাল সরাতে পারলেও রক্ষা হয়নি বসত ভিটা। এছাড়া তীরবর্তী মসজিদসহ অনেকগুলো পরিবার রয়েছে মহা আতঙ্কে অনেকের ফসলে জমিও বিলীন হয়েছে নদীগর্ভে।অতি দ্রুত নদী শাসনের ব্যবস্থাসহ পুনর্বাসনের দাবী জানান ভুক্তভোগী পরিবার গুলো। এ বিষয়ে খুলনা বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো.সবিরুর রহমান, বার্তা বাজার কে বলেন, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের মাধ্যমে তিনি বিষয়টি অবগত হয়ে সরজমিনে এসেছেন। এখানকার ভাঙ্গনের প্রবনতা কী ভাবে দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করা যায় সে ব্যবস্থা নিবেন এবং শীঘ্রই নব গঙ্গা নদীতে ঝুঁকিপূর্ণ জায়গা চিহ্নিত করে স্থানীয়ভাবে ভাঙ্গন রোধে একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করবেন।
১৪৬ দিন ৭ ঘন্টা ২৬ মিনিট আগে
২৬৫ দিন ২২ ঘন্টা ৩০ মিনিট আগে
২৬৮ দিন ৯ ঘন্টা ৫৫ মিনিট আগে
২৬৮ দিন ১৪ ঘন্টা ৫০ মিনিট আগে
৫৭২ দিন ৮ ঘন্টা ২৯ মিনিট আগে
৬৫৭ দিন ১৬ ঘন্টা ৫২ মিনিট আগে
৬৭৬ দিন ৯ ঘন্টা ২৫ মিনিট আগে