শৈলকুপা প্রকল্প বাস্তবায়ন (পিআইও) অফিসের অফিস সহকারী হিসেবে যুগের পর যুগ একই ষ্টেশনে রয়েছেন। বিস্তার করেছেন ব্যাপক আধিপত্য।
টিআর, কাবিখা, কাবিটা, বিশেষ প্রকল্প, ৪০ দিনের কর্মসূচিসহ সকল প্রকল্প থেকে হাতিয়েছেন কোটি কোটি টাকা। ১০% অর্থ না দিলে ফাইল কোনদিনও তিনি ফাইল বিল সাবমিট করেননি বলে একাধিক অভিযোগ রয়েছে।
ঢাকাসহ তার বেশ কয়েক জেলায় বড় বড় অট্টালিকাসহ রয়েছে নানা ব্রান্ডের দামী দামী গাড়ী। তার নিজ জেলার মানুষের ধারনা তিনি বড় কোন সরকারী কর্মকর্তা অথবা শিল্পপতি। নয়তো এত সম্পদের উৎস কি? এমন অভিযোগ দূর্নীতি দমন কমিশন দুদকে তদন্তাধীন।
অবসরে যাওয়ার পরও তিনি সকল প্রকল্প থেকে কমিশন পেতে পেশিশক্তি খাটিয়ে অফিস করে যাচ্ছেন। সকল ফাইলপত্র নিয়ে তার কার্যক্রম চলমান রেখেছেন। তিনি অবসরে যাওয়ার বিষয়টি এখনো পর্যন্ত শিকার করেননি।
তার অনৈতিক আর্থিক লেনদেন চলমান রয়েছে বলে অভিযোগ আছে৷ আর্থিক লেনদেনের কিছু ছবি ভিডিও ও প্রমান ইতোমধ্যে দুদকের হাতে পড়েছে বলে জানা গেছে। তারপরও কিছু মানুষ অভিযুক্ত এই তারেক খন্দকারের পক্ষই নেবেন। কারন তারাও এই সিন্ডেকেটের সাথে জড়িত।
প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) আব্দুল্লা-হেল-আল-মাসুম জানান, তার অফিস সহকারী তারেক খন্দকার অবসরে গিয়েছেন। তবে পরবর্তী অডিট না আসা পর্যন্ত সে ফাইল পত্র ঠিক করবে। তবে স্বাক্ষর করতে পারবেন না।
১৯ ঘন্টা ৯ মিনিট আগে
৬ দিন ২২ ঘন্টা ৯ মিনিট আগে
৬ দিন ২২ ঘন্টা ১০ মিনিট আগে
১০ দিন ৫ ঘন্টা ৩৭ মিনিট আগে
১৮ দিন ৭ মিনিট আগে
২০ দিন ৮ ঘন্টা ৫৯ মিনিট আগে
২১ দিন ১৯ ঘন্টা ৫৫ মিনিট আগে
২২ দিন ১৯ ঘন্টা ৪৯ মিনিট আগে