ক্রিকেট মাঠের সাকিব এখন ভোটের প্রচারে দিন রাত এক করে ফেলেছেন। এর মধ্যেও গণমাধ্যমকর্মীরা আসছেন, ফেরাচ্ছেন না তাদেরও।
মঙ্গলবার মাগুরা জেলা আওয়ামী লীগের বিজয় শোভাযাত্রা, ডাকবাংলোয় আওয়ামী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক, শিক্ষকদের সঙ্গে সভা এবং সন্ধ্যার পর শহরের পথে পথে লিফলেট বিতরণ ও দুয়ারে দুয়ারে ভোট চাওয়া।
এসবের সঙ্গে নিজ বাড়িতে অসংখ্য মানুষের সঙ্গে কুশল বিনিময় তো চলছেই। ব্যস্ততার মাঝেই ক্রিকেটার হিসেবে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা আর সংসদ সদস্য হতে চাওয়ার পেছনে তার তাড়না ও স্বপ্নের কথা একটি গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপচারিতায় খোলাসা করেছেন সাকিব।
জাতীয় দলের এই অধিনায়ক বলেন, আমি একটা ব্যাপার অনুভব করি যে, মানুষ অনেক সন্দেহ করে, অনেক সংশয় আছে তাদের অনেক ক্ষেত্রেই। প্রতি সিরিজের আগেই যেমন দেখা যায় যে আমি খেলব কি না বা দেশে আসব কি না, এরকম কিছু চলতেই থাকে। তবে দিনশেষে সব ঠিকঠাকই হয়।
সবার প্রতি অনুরোধ থাকবে সেই সন্দেহ না করতে। যদি সুযোগ পাই (সংসদ সদস্য হওয়ার) সবার সন্দেহই দূর হয়ে যাবে। আমার কাছে মনে হয়, এখান থেকে আমার পাওয়ার কিছু নেই। দেওয়ার অনেক কিছু আছে। সেই জায়গা থেকে আমি কেবল দিতেই পারি। চেষ্টা করব, আমার দিক থেকে সর্বোচ্চটা দেওয়ার।
আর যেটা বললাম, যাদের মনে সন্দেহ-সংশয় আছে, সেসব না রাখতে। ৭ জানুয়ারি এসে ভোট দিতে। সেটা আমাকে হোক বা অন্য কাউকে। তাদের ওপরই সিদ্ধান্ত, পরের ৫ বছরের জন্য তারা প্রতিনিধি নির্বাচন করবেন। তবে সবাই যেন আসেন ভোট দিতে।
আমরা অনেক সময় এই দায়িত্ববোধও কম মনে করি। অনেকেই মনে করেন ‘দিলাম ভোট বা না দিলাম’। আমি ছোটবেলা থেকেই মনে করি, এটা আমার অধিকার, আমার দেওয়া উচিত। সেটা যখন আমি রাজনৈতিক কোনো কিছুর সঙ্গে সম্পৃক্ত নই, তখন থেকেই।
প্রথম থেকেই এই উপলব্ধি আমার ছিল। বাইরে যখন যাই, দেখি যে বিদেশে ভোট নিয়ে ওদের কতটা আগ্রহ এবং কতটা ফোকাসড ওরা। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে লোকে ওভাবে চিন্তা করে না। খুবই সাদাসিধে মানুষ। সবাইকেই তাই অনুরোধ করব, তারা যেন ভোট দেয়, যাকে ইচ্ছা। আমি অনুরোধ করব অবশ্যই আমাকে দিতে। তবে না দিলেও সমস্যা নেই। ভোটকেন্দ্রে যেন আসেন।
আবারও বলছি, মানুষের যে সন্দেহ আছে, সুযোগ পেলে, সব সন্দেহ দূর করতে পারব।
১৫ দিন ১ ঘন্টা ২২ মিনিট আগে
১৬ দিন ২ ঘন্টা ১০ মিনিট আগে
১৯ দিন ২২ ঘন্টা ৫০ মিনিট আগে
২০ দিন ২৩ ঘন্টা ৩ মিনিট আগে
২০ দিন ২৩ ঘন্টা ১০ মিনিট আগে
২৫ দিন ৩ ঘন্টা ১৮ মিনিট আগে
৩২ দিন ১৫ ঘন্টা ২৭ মিনিট আগে
৩৫ দিন ২ ঘন্টা ৫৭ মিনিট আগে