ইরানিরা আত্মসমর্পণ করে না: খামেনি ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮ শান্তিগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে বিএনপি নেতা এম এ সাত্তারের মতবিনিময় সভা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের হস্তক্ষেপে বাল্যবিবাহ বন্ধ সোহরাওয়ার্দী কলেজে গণিতে শিক্ষক সংকট : পাঠদানে ধস, হতাশ শিক্ষার্থীরা চবি এলামনাই পুনর্মিলনীর প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত লাখাইয়ের মিনি কক্সবাজার নামে পরিচিত চিকনপুর ব্রিজে বর্ষার আগমনে বাড়ছে পর্যটকদের ভিড়। নির্বাচনে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত : ডিএমপি কমিশনার শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে লটারির মাধ্যমে ঠিকাদার নির্বাচিত এনসিসি গঠনে এনসিপিসহ কয়েকটি দলের সঙ্গে বিএনপির মতবিরোধ সুনামগঞ্জ গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মতবিনিময় করেন সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল সালেহ আল হেলাল কুবির তরুণ কলাম লেখক ফোরামের অর্ধযুগ পূর্তি শ্রীপুরে মহাসড়কে অবৈধ অটোরিকশার দৌরাত্ম্য, বাড়ছে জনদুর্ভোগ ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি। জয়পুরহাটে সামাজিক ও রাজনৈতিক সহনশীলতা বিষয়ক এ্যাডভোকেসি সভা পীরগাছায় বিনামূল্যে বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরণের উদ্বোধন দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় মোংলা বন্দরে সার ও চাল খালাস বন্ধ পরিবেশ রক্ষায় ঝিনাইগাতী উপজেলা প্রশাসনের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বেগমগঞ্জে বন্যা ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক চাষীদের মাঝে মৎস্য খাদ্য বিতরণ ফরিদপুর শহর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সজীব আহমেদ গ্রেপ্তার নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাস্কর্য ভাঙা নিয়ে তীব্র বিতর্ক!

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে

দেশচিত্র নিউজ ডেস্ক

প্রকাশের সময়: 06-05-2024 03:47:39 am

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা-বিশ্বাস আছে। আমাদের সেনাবাহিনী জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করেছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পরে সেনাবাহিনীর ওপর যে আস্থা ও বিশ্বাস সাধারণ মানুষ কিন্তু হারিয়ে ফেলেছিল। আমার প্রচেষ্টা ছিল আমাদের সেনাবাহিনীর ওপর যেন মানুষের আস্থা-বিশ্বাস সৃষ্টি হয়। রোববার ঢাকা সেনানিবাসে নবনির্মিত আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি (এএফআইপি) ভবন এবং আর্মি সেন্ট্রাল অডিটোরিয়াম সেনা প্রাঙ্গণের উদ্বোধন শেষে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে দরবারে এসব কথা বলেন তিনি। দেশের সেনাবাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা-বিশ্বাস থাকার গুরুত্ব তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে সেনাবাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা-বিশ্বাস থাকে না তারা কখনো কোনো রণাঙ্গণে বিজয়ী হতে পারে না। তিনি আরো বলেন, যেকোনো দুঃসময়ে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী জনগণের পাশে থাকে। জনগণের ভরসার জায়গা হিসেবে সেই আস্থা আমাদের সশস্ত্র বাহিনী অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। শান্তিরক্ষা মিশনে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ভূমিকার প্রশংসা করে শেখ হাসিনা বলেন, প্রতিটি দেশ শান্তিরক্ষা মিশনে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করে। সেটাকে আরো উন্নত করাই আমাদের লক্ষ্য। সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নে সরকারের নানা উদ্যোগের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ১৯৭৪ সালে যে প্রতিরক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন করেছেন তারই ভিত্তিতে আমরা ফোর্সেস গোল-২০৩০ প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। ফোর্সেস গোল বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক জ্ঞানসম্পন্নভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাচ্ছি। এ সময় মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, তিন বাহিনীর প্রধান, ঢাকা সেনানিবাসের ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আরও খবর