একের পর এক হারে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে প্রায় ছিটকে পড়েছে পাকিস্তান। যেটুকু সম্ভাবনা আছে তাতে নিজেদের জয়ের সঙ্গে অন্যদের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে বাবর আজমদের।
বিশেষ করে বাকি দুই ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রের হার কামনা করতে হবে তাদের। যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতের বিপক্ষে হারায় এ সমীকরণে পড়তে হয়েছে দলটিকে।
আশা যা একটু বেঁচে আছে, সেটা ধরে রাখতে কানাডার বিপক্ষে বড় জয়ই তুলে নিলো বাবর আজমের দল। নিউইয়র্কের নাসাও কাউন্টি স্টেডিয়ামে পাকিস্তান জিতেছে ৭ উইকেট আর ১৫ বল হাতে রেখে।
বড় ব্যবধানে জেতায় রানরেটও বেড়েছে পাকিস্তানের। ০.১৯১ নেট রানরেট নিয়ে 'এ' গ্রুপে চার থেকে তিন নম্বরে উঠে এসেছে তারা। কানাডা নেমেছে চারে।
১০৭ রানের ছোট লক্ষ্য তাড়ায় ধীর শুরু করে পাকিস্তান। সায়েম আইয়ুব আউট হয়ে যান ১২ বলে ৬ করেই। তবে এরপর মোহাম্মদ রিজওয়ান আর বাবর আজম জয়ের ভিত গড়ে দেন পাকিস্তানকে। তারা ৬২ বলে যোগ করেন ৬৩ রান।বাবর ৩৩ বলে ৩৩ করে সাজঘরে ফিরলেও রিজওয়ান নিজের ফিফটি পূরণের সঙ্গে ম্যাচ শেষ করেই আসেন। বল সমান ৫৩ রানের ইনিংসে ২টি চার আর একটি ছক্কা হাঁকান উইকেটরক্ষক এই ব্যাটার। দলের জয়ের জন্য যখন ৩ রান বাকি, ফখর জামান ৬ বলে ৪ করে আউট হন। ২ রানে অপরাজিত থাকেন উসমান খান।
এর আগে পাকিস্তানের বোলিং তোপ সামলে একাই লড়েন ওপেনার অ্যারন জনসন। করেন ৪৪ বলে ৪টি করে চার-ছক্কায় ৫২ রান। তারপরও ৭ উইকেটে ১০৬ রানের বেশি তুলতে পারেনি কানাডা।
নিউইয়র্কের নাসাও কাউন্টি স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই ধুঁকতে থাকে কানাডা। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে তারা। ওপেনার জনসন ১৪তম ওভার পর্যন্ত দলকে টেনে নেন।
শেষদিকে অধিনায়ক সাদ বিন জাফর (২১ বলে ১০), কলিম সানা (১৪ বলে ১৩) আর দিলন হেইলিগার ১১ বলে করেন অপরাজিত ৯ রান। বাকিরা কেউ দশের ঘরও ছুঁতে পারেননি।
পাকিস্তানের মোহাম্মদ আমির ১৩ রানে এবং হারিস রউফ ২৬ রানে নেন দুটি করে উইকেট।
৪ দিন ৪ ঘন্টা ১ মিনিট আগে
২৪ দিন ১৬ ঘন্টা ২১ মিনিট আগে
২৫ দিন ১৭ ঘন্টা ৯ মিনিট আগে
২৯ দিন ১৩ ঘন্টা ৫০ মিনিট আগে
৩০ দিন ১৪ ঘন্টা ৩ মিনিট আগে
৩০ দিন ১৪ ঘন্টা ১০ মিনিট আগে
৩৪ দিন ১৮ ঘন্টা ১৭ মিনিট আগে
৪২ দিন ৬ ঘন্টা ২৬ মিনিট আগে