বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কী? প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জাতিসংঘ মহাসচিব মাঈনউদ্দিন আল-মাহীর কবিতা - "শব্দহীন অভিমান" ঢাবির সাবেক ভিসি আরেফিন সিদ্দিক মারা গেছেন লালপুরে দেশীয় অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার, ছাত্রদল নেতাসহ আটক ২ ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের ইফতার ও দোয়া অনুষ্ঠিত পাবিপ্রবিতে পদ্মা ছাত্র কল্যাণ সমিতির ইফতার মাহফিল ও নবীন বরণ অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে কুশুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ডোমারে নারীর প্রতি সহিংসতা ও ধর্ষণের প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত কোম্পানীগঞ্জে মাঠ দিবস পালিত কোম্পানীগঞ্জে ৩ দিনব্যাপী কৃষক-কৃষাণী প্রশিক্ষণ নন্দীগ্রামে ওয়ার্ড বিএনপির ইফতার মাহফিল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর ৩৮ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে ইফতার মাহফিল! আদমদীঘিতে নির্বাচন অফিসের মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি কুবিতে আছিয়ার ধর্ষকদের অতিদ্রুত বিচারের দাবিতে মৌন মিছিল থিয়েটার কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি ইমতিয়াজ, সম্পাদক তন্ময় আদমদীঘিতে বিস্কুটের প্যাকেটের ভিতর হেরোইন, বাসযাত্রী গ্রেপ্তার শুক্রবার একই ফ্লাইটে কক্সবাজার যাচ্ছেন ড. ইউনূস ও গুতেরেস আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, ধর্ষকের বাড়িতে বিক্ষুব্ধ জনতার আগুন নন্দীগ্রামে পৌর জামায়াতের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

নারায়ণগঞ্জের আইভির নেতৃত্বে আসছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

সংগৃহিত


ডা: সেলিনা হায়াৎ আইভি, সারা দেশের একটি আলোচিত নাম। ২০০৩ সালে বিএনপি সরকার আমলে যখন নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের দুর্দিন চলছিল, তখন দলের হাল ধরেছিলেন আইভী। ২০০৩ সালে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যান পদে দাঁড়িয়ে বিজয় লাভ করেন।


নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা পরবর্তীতে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন হলে, ২০১১ সালে প্রথম ভোটে আইভীর প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে মেয়র প্রার্থী হন শামীম ওসমান।


তখন দলীয় প্রতীকে ভোট না হলেও কেন্দ্রীয় নেতাদের আশীর্বাদ ছিল শামীমের দিকে, কিন্তু সেই লড়াইয়েও ১ লাখ ১ হাজার ৩৪৩ ভোটে হার মানতে হয় শামীমকে। সেবার বিএনপি নেতা তৈমুর আলম খন্দকার প্রার্থী হলেও শেষ মুহূর্তে দলীয় সিদ্ধান্তে সরে দাঁড়িয়েছিলেন।


২০০৩ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত টানা ২১ বছর বিজয়ের মঞ্চে প্রতিনিধিত্ব করেন আইভি। চার মেয়াদে জনপ্রতিনিধির চেয়ারে বসে নগরবাসীর আস্থা অর্জনে সফল আইভীকে এবার দেখা যেতে পারে রাজনীতিতে আবার সেটাও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে। 


গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার দেশত্যাগ ও সরকার পতনের পর এই মূহুর্তে বিপর্যন্ত আওয়ামী লীগ। হাল ধরার মত কেউ নাই। এ অবস্থায় দল পুনর্গঠন ও চাঙ্গা করার উদ্যোগে সম্পৃক্ত করা হতে পারে আইভীকে। তাকে নিয়ে এখন জোরালো আলোচনা চলছে। দলের এ ক্রান্তি সময়ে যখন শীর্ষ থেকে তৃণমূলের নেতাকর্মীরা মামলায় পলাতক তখন গত ১৫ আগস্ট শহরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়ে ব্যাপক আলোচনায় ছিলেন তিনি। অন্য নেতাকর্মীদের বাড়িতে হামলা হলেও দেওভোগের চুনকা কুটিরে শান্তি আর স্বস্তিতেই পার করছেন এ সাবেক নারী জনপ্রতিনিধি।


এর মধ্যে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী ও বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে সোহেল তাজকে নিয়ে আলোচনা থাকলেও তিনি কোন দায়িত্ব নিতে অপরাগতা জানিয়েছেন। ফলশ্রুতিতে সামনে এসেছে আইভীর নাম। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও আইভীকে ভবিষ্যৎ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদকের মত গুরুত্বপূর্ণ পদে দেখা যাবে প্রচারণা চলছে। যদিও এ বিষয়ে আইভী কোন মন্তব্য করেনি।


জানা যায়, বর্তমান অন্তর্বতীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের একটি বড় অংশের সঙ্গে আইভীর আগে থেকেই ভালো সম্পর্ক। কিছুদিন আগেও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য রিজওয়ানা হাসান সিটি করপোরেশনের একটি অনুষ্ঠানে এসেছিলেন।


এছাড়া নারায়ণগঞ্জের সকলস্তরের রাজনীতিকদের সঙ্গেও ছিল আইভীর সুসম্পর্ক।

আরও খবর