জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়ন বন্ধ ও জলবায়ু ন্যায্যতার দাবিতে জলবায়ু ধর্মঘট আদমদীঘিতে বিএনপির ঈদ পুর্নমিলনী উপলক্ষে কর্মী সভা আদমদীঘিতে ১২০পিস এ্যাম্পুলসহ একজন গ্রেপ্তার আশাশুনির গোয়ালডাঙ্গায় বেড়ী রাস্তা ভাঙ্গন স্থানে রক্ষা কাজ শুরু কটিয়াদীতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে তরুণ-তরুণীদের ধর্মঘট মোংলার পার্শবর্তী জিউধারায় ৩ দিনব্যাপী সাধুর মেলা বারুণী স্নানে লাখো মানুষের ঢল ভোলায় সদর হাসপাতালের ডাক্তারকে গণধোলাই লাখাইয়ে বিক্রি হচ্ছে ক্ষতিকর রং ও ক্যামিকেল যুক্ত আইসক্রিম, স্বাস্থ্য ঝুকিতে কোমলমতি শিশুরা। দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে জলবায়ু ধর্মঘট: তহবিলের দাবি ফুলবাড়ীতে সাবেক পুলিশ সদস্যের বাড়ির দরজা-জানালা ভাঙচুর, থানায় অভিযোগ কৃষিগুচ্ছে ভর্তিচ্ছুদের জন্য বাকৃবির বিশেষ বাস সার্ভিস ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে অভয়নগরে ভাঙ্গা গেট বাজারে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত শ্রীধরপুর ইউনিয়ন ইমাম পরিষদের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ায় ইসরায়েলি বর্বরতার বিপক্ষে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ মিছিলে জনতার ঢল। মাওলানা ভাসানীর প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান ও স্মৃতিচিহ্ন বিলুপ্তপ্রায় সরকারি ও বেসরকারি খাতে জবাবদিহিতার বৈষম্য: শাস্তিমূলক ব্যবস্থার বাস্তবতা ও প্রভাব নওগাঁর নিয়ামতপুরে গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ২ উন্নত বিশ্বে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে : আসিফ নজরুল পুলিশের নতুন লোগো প্রকাশ

কিশোরগঞ্জে বিলুপ্ত প্রায় মাটির ঘর


নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য গরীবের রাজপ্রাসাদ মাটির ঘর।               

মাটিরঘর এক সময় ছিল গ্রামের মানুষের কাছে অতি সুশীতল শান্তির নীড়। ঠান্ডা গরম সব রকমের ঋতুমাখা এ অঞ্চলের গরীবের জন্য আরামদায়ক শীততাপ নিয়ন্ত্রিত এসি ঘর নামেও পরিচিত ছিলো এই মাটির ঘর। মাটির দেয়ালে তৈরি করা এসব ঘরকে কেউ বলত শান্তির নীর আবার কেউ বলত গরীবের রাজপ্রাসাদ। কিন্তু কালের বিবর্তনে দিনের পর দিন এ উপজেলা থেকে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির ঘর।


সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের মানুষের কাছে মাটির ঘর এক সময় ঐতিহ্যের প্রতীক ছিল।স্থানীয় গ্রামের ভিত্তবান লোকেরা এক সময় অনেক অর্থ ব্যয় করে মাটির ঘর নির্মাণ করতেন। যা এখনো কিছু কিছু গ্রামে চোখে পড়ে। গ্রামের লোকজন নিজেরাই তৈরি করতেন ওই সব মাটির ঘর। মাটির ঘর তৈরিতে প্রথমে এটেল বা আঠালো মাটি কাদায় পরিণত করে ২-৩ ফুট চওড়া দেয়াল বা ব্যাট তৈরি করা হয়। ১০-১৫ ফুট উঁচু দেয়ালে কাঠ বা বাঁশের সিলিং তৈরি করে তার ওপড় খড় বা টিনের ছাউনি দেয়া হয় গ্রামীণ ঐতিহ্যের মাটির ঘরে।


গরীবের শীততাপ নিয়ন্ত্রিত এ ঘর তৈরিতে সম্প্রতি ঝোঁক কমছে মানুষের। মাটির ঘরের বদলে তৈরি হচ্ছে ইট-সুরকির বিশাল অট্টালিকা।বর্তমান সময়ে মাটির তৈরি ঘর নির্মাণে এখন আর মানুষের মাঝে তেমন আগ্রহ নেই। এক সময়কার ইতিহাস ঐতিহ্যের ধারক মাটির ঘরের কদর এখন আধুনিক মানব সমাজে প্রয়োজন যেন ফুরিয়ে যাচ্ছে।




বাহাগিলী ইউনিয়নের দক্ষিণ দুরাকুটি ঘোপাপাড়া গ্রামের তমিজ উদ্দিন বলেন, মাটির ঘর টিনের ঘর থেকে অনেক ভাল। জন্ম হয়ে দেখেছি মাটির ঘর। মাটির ঘরে বসবাস না করলে কেউ বুঝবেনা এর স্বাদগন্ধ। গরমের সময় ঠান্ডা ও শীতের সময় গরম লাগে মনে হয় এসি ঘরে বসবাস করছি।


বাহাগিলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতাউল রহমান শাহ দুলু বলেন, মাটির ঘর পরিবেশ বান্ধব। মাটির ঘর সৌন্দর্য্য ঘেরা এবং আরামদায়ক হওয়ায় আমার কাছে ভাল লাগে।ঐতিহ্যের এসব নিদর্শন ধরে রাখা উচিৎ।

আরও খবর