রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় ঈদে সব ধর্মের শিক্ষার্থীর জন্য মাভাবিপ্রবি ছাত্রদল নেতার খাবারের আয়োজন ইসলামপুরে কোরবানি গরুর লাথিতে আহত ১৫ শিক্ষার্থীদের সাথে ঈদ উদযাপন করলেন মাভাবিপ্রবি উপাচার্য দেশ ও প্রবাসে অবস্থানরত ধর্মপ্রাণ মুসলিম উম্মাহর প্রতি পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা! সুনামগঞ্জ-৩ আসনে নতুন প্রজন্মের পছন্দের প্রার্থী জমিয়ত নেতা মাওলানা হাম্মাদ আহমদ গাজীনগরী বড়লেখায় ৯ জুন জামায়াতের ঈদ পুণর্মিলনী সমাবেশ : আসছেন আমীর ড. শফিকুর রহমান জয়পুরহাটে প্রায় ৯৫ লাখ টাকা মূল্যের স্বর্ণের বার উদ্ধার ঝিনাইগাতীতে অতিরিক্ত ভাড়া, একটি পরিবহনকে জরিমানা আগামীকাল পবিত্র ঈদুল আযহা মধুপুর বাস ও মাহিন্দ্র মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ দু'জন নিহত পরিবেশ দিবসে কিশোরীদের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ চৌদ্দগ্রামে শহীদ জামশেদের পরিবারকে জামায়াতের ঈদ উপহার মোংলায় ২ হাজার কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ও নেটজাল জব্দ ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ৩০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন "বায়েজিদ হোসেন পিয়াস" লালপুরে জিএসডিও কুরআনের ছবক গ্রহণ বিনামৃল্যে কুরআন ও টুপি বিতারন কুরবানী | এস. এ. বিথী রহমান সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ইসলামপুরের বিভিন্ন গ্রামে আজ ঈদ উদযাপন কুষ্টিয়ায় সেনা অভিযানে সন্ত্রাসী লিপটন ও তার তিন সহযোগী আটক

শশুরবাড়িতে নারীর যোগ্য সম্মান।

একজন নারীর জন্য তার শ্বশুর বাড়িতে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হচ্ছে,স্বামীর 'মেন্টালি সাপোর্ট'।আর এজন্য থাকতে হবে স্ত্রী'র প্রতি স্বামীর ভালেবাসা এবং সম্মান।

শ্বশুর বাড়িতে একজন নারীর গুরুত্ব ঠিক কতটুকু হবে,বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তা নির্ভর করে তার প্রতি স্বামীর ভালোবাসা এবং সম্মানের উপর।কেননা একজন স্বামী তার স্ত্রী'কে সম্মান দিলে,ভালোবাসলে–শ্বশুর বাড়ির অন্যান্য লোকজন তাকে গুরুত্ব দেয়,অন্যথায় এর ব্যতিক্রম ঘটার সম্ভাবনা থাকে!

স্ত্রী'কে সাপোর্ট দেয়া মানেই কিন্তু তাকে প্রশ্রয় দেয়া নয়!

মানুষ মাত্রই তো ভুল হয়,পৃথিবীর কেউ ভুলের উর্ধ্বে নয়!তাই স্ত্রীর ও ভুল হতেই পারে।তাই বলে যে স্বামীর কোনো ভুল হয় না,তাও কিন্তু নয়!

তবে স্ত্রী কোনো ভুল করলে,তাকে সবার সামনে শাসন না করে,একান্ত ভাবে তাকে বুঝাতে হয়!কেননা স্বামী-স্ত্রীর ব্যক্তিগত ব্যপারগুলো স্বামী-স্ত্রী দু'জনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকা ভালো!তৃতীয় ব্যক্তির কান অবধি গেলে ব্যপারটা আরো ভিন্ন দিকে গড়ায়!

স্ত্রীর প্রশংসা করতে হয়।সব ক্ষেত্রে না হলেও অন্তত তার ভালো গুণগুলোর প্রশংসা করলে,ভালো কাজে তার আরো উৎসাহ বাড়ে!

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি তা হচ্ছে;স্ত্রীর প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ।এ ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রী দু'জনেরই পরস্পরের প্রতি পরস্পরের বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ থাকাটা অত্যন্ত জরুরী।মন খুলে যদি স্ত্রী আপনাকে সব কথা খুলে না বলতে পারে,তবে সে কথা চেপে রেখে নিশ্চিত মানসিক অশান্তিতে ভুগবে!একজন নারী যদি শ্বশুর বাড়িতে তার স্বামীর কাছে কদর না পায়,তবে সেই নারী কখনোই শ্বশুর বাড়ির কারো সাথেই নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে না–পারার কথাও নয়!

স্ত্রী'কে সর্বোপরি মানসিক সাপোর্ট দিতে হবে তার স্বামীর।একজন নারী তার স্বামীর কাছ থেকে মানসিক সাপোর্ট পেলে,শ্বশুর বাড়িতে আর কারো সাপোর্টের প্রয়োজন হয় না তার!

মনে রাখবেনঃ

সংসারে স্বামী-স্ত্রী পরস্পরকেই নিজেদের মানসিক ভরসা নিজেদেরই দিতে হয়,খারাপ সময়গুলোতে মন বুঝার চেষ্টা করতে হয়।স্বামী-স্ত্রী পরস্পর-পরস্পরকে সম্মান দিলে,গুরুত্ব দিলে;তৃতীয় কোনো পক্ষের সাধ্য নেই যে,সংসারে অশান্তির সৃষ্টি করে।

সংসারে স্যাক্রিফাইজ করাই যায়,তবে একতরফা নয়।এজন্য স্বামীকেও স্ত্রীর Supporting Hand হতে হবে!কেননা সংসারে একতরফা স্যাক্রিফাইজ যে করে,মানসিক অশান্তি এবং হতাশায় সেই বেশি ভোগে!

লেখক : প্রণব মন্ডল, কবি & শিক্ষার্থী।

Tag
আরও খবর
খুবিতে ভাইস চ্যান্সলর পদক পেলেন ৪ শিক্ষক

১০ দিন ৭ ঘন্টা ৫৮ মিনিট আগে






কলাম : জীবন চক্র

৫৫ দিন ৩ ঘন্টা ৪৩ মিনিট আগে