তোমার কাজল চোখের এমন ভয়ংকর দৃষ্টিতে আজকাল মন কেমন দিশেহারা হয়ে যায়,জানো তো?
আচ্ছা,
সব কাজ ফেলে রেখে,সারাক্ষণ আমার পাশে বসে থাকতে পারো না?তোমায় যে অপলক তাকিয়ে দেখার তৃষ্ণা সহজে মিটে না।কতবার দেখি,কত করে দেখি,তবুও এ মনের তৃষ্ণা আরো বেড়ে যায়!তোমাকে ছুঁতে ইচ্ছে করে,দ্বিধার প্রাচীর ভেঙ্গে তোমাতে বিচরণ করতে ইচ্ছে করে।
শাড়ি পরে এভাবে চোখের সামনে দিয়ে হেঁটে যাও,তোমার গায়ের শাড়িটা কত সুন্দর তোমার শরীরের আষ্টেপৃষ্টে কেমন জড়িয়ে থাকে।শাড়ির মতো করে আমিও যে তোমার আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে থাকতে চাই।কতটা পাগল হয়ে যাই তোমায় শাড়ি পরা দেখলে!
প্রচন্ড দহনে তোমার শরীর ঘেমে একাকার। আর তারপর,তোমার শরীরের সেই ঘামগুলো কেমন তোমার পিঠে নিখুঁত কবিতা লিখে বেড়ায়। আমিও যে তোমার পিঠে সহস্র কবিতা লিখতে চাই।
কত কাল–কত যুগ হয় আমি কবি আর কাঙ্গাল হয়ে পথ চেয়ে বসে আছি।পৃথিবীতে তো আমার কোথাও ঠাঁই হলো না,এবার তোমার মনে কি এই অভাগার একটুখানি ঠাঁই হবে না?বলো....
লেখক : প্রণব মন্ডল, কবি এবং শিক্ষার্থী।
৪ দিন ১৭ ঘন্টা ৫৩ মিনিট আগে
৫ দিন ১৮ ঘন্টা ৩৩ মিনিট আগে
৯ দিন ১৭ ঘন্টা ১৯ মিনিট আগে
৪০ দিন ২০ ঘন্টা ২৬ মিনিট আগে
৪২ দিন ১৬ ঘন্টা ৫৬ মিনিট আগে
৪৪ দিন ১৭ ঘন্টা ২০ মিনিট আগে
৪৪ দিন ১৭ ঘন্টা ২২ মিনিট আগে
৪৭ দিন ১৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট আগে