নড়িয়ায় ঈদ উপলক্ষে জামায়াত ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের ফুড প্যাকেট বিতরণ ঈদুল আযহা উপলক্ষে ঝিনাইগাতীতে ভিজিএফ’র চাল বিতরণ ৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাতায়াতের একমাত্র রাস্তার বেহাল দশা, সংস্কারের দাবী এলাকাবাসীর কাজ শুরু হওয়ার ৫ বছরেও শেষ হয়নি ঈশ্বরগঞ্জ হাসপাতাল সড়ক জয়পুরহাটে ছাত্রদল নেতা পিয়াল হত্যা মামলার মূল আসামী সোহেল গ্রেপ্তার সাতক্ষীরায় সেতু ধ্বসে তিন উপজেলার লক্ষাধিক মানুষের দুর্ভোগ চরমে উপকূলের ৯০ হাজার ক্ষতিগ্রস্তকে সহায়তা করবে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক সারিয়াকান্দিতে যমুনার ভাঙনের শব্দ আজও বুঝায় সবুজ বসাকের অভাববোধ ঈদুল আজহা উপলক্ষে ১২ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে সাত কলেজ ঈদুল আজহা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ভাবনা ‎ অতিবৃষ্টির আশংকা আজ; হতে পারে রেকর্ড গড়া বৃষ্টি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম বাজেট ঘোষণা আজ জবি শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস, বৃত্তির প্রলোভন দেখিয়ে অর্থ আত্মসাধের অভিযোগ লালপুরে একসঙ্গে আ'ত্ম'হ*ত্যা করলেন স্বামী-স্ত্রী! ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ ৭০ বস্তা শিশু কার্ডের চাউল উদ্ধার লালপুরের পদ্মায় মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ কচুয়ায় দেশীয় খাশি পালনে ২ ভাইয়ের সফলতা পলাশে নারী যাত্রীকে নির্জন স্থানে নিয়ে ধর্ষণ, রাইড চালক গ্রেফতার গোদাগাড়ী পৌরসভায় সাড়ে ৭০ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা শ্যামনগরে বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস পালিত

পাবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ ভাষা বিতর্কে চ্যাম্পিয়ন ইতিহাস, রার্নাস আপ স্থাপত্য



পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পাবিপ্রবি) আয়োজিত অষ্টম আন্তঃবিভাগ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়নের শিরোপা অর্জন করেছে ইতিহাস বিভাগ, আর রানার্সআপ হয়েছে স্থাপত্য বিভাগ।


গতকাল (২০ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৮:৪০ মিনিটে শুরু হয়ে বিকেল ৫:১৫ মিনিটে শেষ হয় প্রতিযোগিতার নানা পর্ব। এবারের আয়োজনে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর বুদ্ধিদীপ্ত যুক্তি ও তীক্ষ্ণ বিশ্লেষণ প্রতিযোগিতাকে করে তোলে আরও প্রাণবন্ত। প্রতিযোগিতার ফাইনালে ইতিহাস ও স্থাপত্য বিভাগ মুখোমুখি হয়, যা ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর অনুষ্ঠিত হয়।


২১ টি বিভাগ থেকে মোট ২৬ টিম দল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। উক্ত ভাষা বিতর্কের ফাইনাল আজ অনুষ্ঠিত হয়।

ফাইনালের বিতর্কের বিষয়বস্তু ছিল "এই সংসদ মনে করে যে, 

"একুশে ফেব্রুয়ারি এখন শুধুই আনুষ্ঠানিকতা।" সরকারি দল হিসেবে অবস্থান নেয় স্থাপত্য বিভাগ, আর বিরোধী দলে ছিল ইতিহাস বিভাগ। দুই দলের বিতার্কিকরা কঠোর যুক্তি-তর্ক উপস্থাপন করে, যার ফলে দর্শকদের মধ্যে টানটান উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। যুক্তির লড়াই শেষে বিচারকদের রায়ে চ্যাম্পিয়ন হয় ইতিহাস বিভাগ।


অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. শামীম আহসান, প্রক্টর ড. কামরুজ্জামান খান, ইতিহাস বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. হাবিবুল্লাহসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।


এসময় প্রক্টর ড. কামরুজ্জামান খান বলেন,ভাষাকে আমাদের ভিতরে লালন করতে হবে। কোন জাতি তার মাতৃভাষাকে অবজ্ঞা করে এগিয়ে যেতে পারেনি। উদাহরণ হিসেবে আমরা যদি জাপানের দিকে দেখি তাহলে দেখতে পাই তারা তাদের নিজস্ব ভাষায় সব কিছু করে। তারা নিজেদের ভাষা দিয়েই চলছে এবং পুরো দুনিয়া তারা জয়লাভ করে ফেলেছে। এমনভাবে আমরাও যদি আমাদের ভাষাকে নিজেদের মধ্যে লালন করতে পারি তাহলে একদিন আমরাও পুরো বিশ্বে আমাদের ভাষাকে ছড়িয়ে দিতে পারবোবো। 


বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো: শামীম আহসান বক্তব্যের শুরুতেই ভাষা শহীদদের স্মরণ করে বলেন,অনেক চড়াই উতরায়ের পর একাত্তর এসেছিল তেমনি ভাবে আজকে যে ২০২৪ এসেছে অনেক বৈষম্য সহ্য করার পরে এসেছে। মানুষের যখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায় তখন সে ফাইট ব্যাক করে। আর তারই বহিঃপ্রকাশ ছিল ২০২৪ এর জুলাই অভ্যুত্থান। অনেক মেধা ও ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে আমাদের এই নতুন স্বাধীনতার জন্য। 


গতকাল (২০ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৮:৪০ মিনিটে শুরু হয়ে বিকেল ৫:১৫ মিনিটে শেষ হয় প্রতিযোগিতার নানা পর্ব। এবারের আয়োজনে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর বুদ্ধিদীপ্ত যুক্তি ও তীক্ষ্ণ বিশ্লেষণ প্রতিযোগিতাকে করে তোলে আরও প্রাণবন্ত। প্রতিযোগিতার ফাইনালে ইতিহাস ও স্থাপত্য বিভাগ মুখোমুখি হয়, যা ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর অনুষ্ঠিত হয়।


২১ টি বিভাগ থেকে মোট ২৬ টিম দল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। উক্ত ভাষা বিতর্কের ফাইনাল আজ অনুষ্ঠিত হয়।

ফাইনালের বিতর্কের বিষয়বস্তু ছিল "এই সংসদ মনে করে যে, 

"একুশে ফেব্রুয়ারি এখন শুধুই আনুষ্ঠানিকতা।" সরকারি দল হিসেবে অবস্থান নেয় স্থাপত্য বিভাগ, আর বিরোধী দলে ছিল ইতিহাস বিভাগ। দুই দলের বিতার্কিকরা কঠোর যুক্তি-তর্ক উপস্থাপন করে, যার ফলে দর্শকদের মধ্যে টানটান উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। যুক্তির লড়াই শেষে বিচারকদের রায়ে চ্যাম্পিয়ন হয় ইতিহাস বিভাগ।


অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. শামীম আহসান, প্রক্টর ড. কামরুজ্জামান খান, ইতিহাস বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. হাবিবুল্লাহসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।


এসময় প্রক্টর ড. কামরুজ্জামান খান বলেন,ভাষাকে আমাদের ভিতরে লালন করতে হবে। কোন জাতি তার মাতৃভাষাকে অবজ্ঞা করে এগিয়ে যেতে পারেনি। উদাহরণ হিসেবে আমরা যদি জাপানের দিকে দেখি তাহলে দেখতে পাই তারা তাদের নিজস্ব ভাষায় সব কিছু করে। তারা নিজেদের ভাষা দিয়েই চলছে এবং পুরো দুনিয়া তারা জয়লাভ করে ফেলেছে। এমনভাবে আমরাও যদি আমাদের ভাষাকে নিজেদের মধ্যে লালন করতে পারি তাহলে একদিন আমরাও পুরো বিশ্বে আমাদের ভাষাকে ছড়িয়ে দিতে পারবোবো। 


বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো: শামীম আহসান বক্তব্যের শুরুতেই ভাষা শহীদদের স্মরণ করে বলেন,অনেক চড়াই উতরায়ের পর একাত্তর এসেছিল তেমনি ভাবে আজকে যে ২০২৪ এসেছে অনেক বৈষম্য সহ্য করার পরে এসেছে। মানুষের যখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায় তখন সে ফাইট ব্যাক করে। আর তারই বহিঃপ্রকাশ ছিল ২০২৪ এর জুলাই অভ্যুত্থান। অনেক মেধা ও ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে আমাদের এই নতুন স্বাধীনতার জন্য। 

আরও খবর