আব্দুল হাই জিহাদীর পরিবারের বক্তব্য
দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেমে দ্বীনদের একজন তাফসীরে উম্মুল কোরআন এর লেখক, দৈনিক সিলেট বাণী'র সহ সম্পাদক ও নাগরিক বার্তা অন লাইন পোর্টাল এর সম্পাদক লেখক গবেষক অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুল হাই জেহাদীর উপর সন্ত্রাসী হামলার তিন সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও এখনো হামলাকারীদের মূল আসামিদের কাউকে ধরতে পারে নি পুলিশ।
উপরন্তু আইনের ফাঁক ফুকর দিয়ে গুরুতর আহতদের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রেখেই জামিনে বেরিয়ে মাওলানা আব্দুল হাই জেহাদীর পরিবারের উপর চাপ সৃষ্টি করছে মামলা উঠিয়ে নেয়ার জন্য। অন্যথায় বাদীকে মেরে লাশ গুম করে দেয়ার প্রকাশ্য হূমকি দিয়েছে জামিন প্রাপ্ত আসামী মখলিস তার ছেলে দেলোয়ার বুধাই ও জামিনপ্রাপ্ত আসামী শাহিন ও সোনাফরের স্ত্রী দিলারা। এ ব্যাপারে থানায় একটি জিডি করা হয়েছে। জিডিতে বাধদী উল্লেখ করেছেন হাসপাতাল তাদের মাকে নিয়ে বাড়ীতেগেলে বাড়ীর রাস্তায়র দুপাশে দাড়িয়ে তারা এই হুমকি দেয়।মুখলিছ রাস্তা ঘাটে হাটবাজারে প্রকাশ্য এসববলে থাকে এ নিয়ে বাজারে বেশ ক দিধ জগড়া বিবাদও হয়েছে তৃতীয় পক্ষের মানুষের সাথে।
বিশ্বনাথ থানার মামলার (৬/৯৬) (২২/০৭/২৩) এজাহারের বিবরণ থেকে জানা যায় পুর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক মাওলানা আব্দুল হাই জেহাদীর প্রাণ নাশের উদ্দেশ্যে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ১৯জূলাই সন্ধ্যায় পাশের বাড়ির বদরুল ও তার দুই ভাই তাজউদ্দীন ও হাবিব খালাতো ভাই হাফিজুর খালা দিলারা ও খালু সোনাফর আলী,মামাতো ভাই শাহিন ও আরেক খালাতো ভাই দেলোয়ার আনু ও খালূ মখলিছ ও বদরুল এর স্ত্রী লাভলী গং আরো ৪/৫জন অতর্কিত ভাবে মাওলানা আব্দুল হাই জেহাদীর ঘরে সংঘবদ্ধ ভাবে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে।করতে তার ঘরের বারান্দায় ঢুকে পড়ে। মাওলানা জেহাদী ঘর থেকে বেরিয়ে কিছু বুঝে উঠার আগেই তার উপর লোহার রড জি আই পাইপ রামধা,বাশের লাঠি কাঠের বর্গা ও বেউ দিয়ে পিটিয়ে
রক্তাক্ত যখম করে ঘরের মেঝেতে ফেলে দেয়।
এময় পাশের রুম থেকে তার স্ত্রী তাকে বাঁচানোর জন্য এগিয়ে এলে বায়োবৃদ্ধ মহিলা কে পৈচাশিক কায়দায় পিঠিয়ে হাত ভেঙে ও মাথা ফাটিয়ে রক্তাক্ত জখম করে ফেলে যায়।
এর পর তিন সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও পুলিশ কোন আসামিদের ধরতে পারে নি। অবশ্য ঘটনায় পর ই পুলিশ কান্দিগ্রামের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং ওসি সহ হাসপাতালে এসে মাওলানা আব্দুল হাই জেহাদী ও তার স্ত্রীর খুজ খবর নিয়েছেন।
ঘটনা নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে যে কোন সময় অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে। হামলাকারীদের সকলেই এই গ্রামে আশ্রিত এবং একজন জনপ্রতিনিধির ছত্র ছায়ায় বে আইনি ভাবে সুবিধা ভোগী ও তার লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবে ব্যবহৃত হয় বলে স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে জানা গেছে। এই খুঁটির জোরেই এরা এলাকার সামাজিক পরিবেশ বিনাশ করছে। এলাকাবাসীর দাবী জনগণ কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত এই নেতাকে আইনের আওতায় নেয়া সহ তার ছত্র ছায়ায় আশ্রীত লাঠিয়াল বাহিনীকে আইনের আওতায় নিয়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
৬ দিন ৮ ঘন্টা ২ মিনিট আগে
১২ দিন ১২ ঘন্টা ৩ মিনিট আগে
১৯ দিন ৮ ঘন্টা ৪০ মিনিট আগে
১৯ দিন ৮ ঘন্টা ৪২ মিনিট আগে
২৩ দিন ৩ ঘন্টা ২৮ মিনিট আগে
২৯ দিন ১৪ ঘন্টা ১৪ মিনিট আগে
৩০ দিন ১ ঘন্টা ২২ মিনিট আগে
৫২ দিন ৫৩ মিনিট আগে