জেলা প্রশাসনের উদ্যোগের ফলে মিয়ানমারের চলমান সংঘাতে টেকনাফ সেন্টমার্টিন নৌপথে যাতায়াত বন্ধ থাকায় দেখা দেয়া খাবার ও নিত্যপন্যের সংকট অনেকটা কেটে গেছে। এছাড়াও শীঘ্রই টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন সমুদ্র থেকে সেন্টমার্টিনে কাঠের বোট চলাচলের উদ্যোগ নিচ্ছে প্রশাসন।
তবে জরুরি বা অতি জরুরি রোগীর চিকিৎসার প্রয়োজনে সেন্টমার্টিন থেকে টেকনাফ পর্যন্ত একটি সী অ্যাম্বুলেন্স দরকার বলে জানিয়েছেন দ্বীপের বাসিন্দারা।
সেন্টমার্টিনের ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোহাম্মদ নাইমুর রহমান জানান, প্রতিদিন ৮-১০ জন ইমার্জেন্সি রোগী থাকে, তাদের সমুদ্র পাড়ি দিয়ে ট্রলারে করে টেকনাফ যেতে হয়, যাতায়াতের সু-ব্যবস্থা না থাকায় উত্তাল সাগরে অনেকসময় রোগীদের ঝুঁকি বেড়ে যায়, সেক্ষেত্রে সী-এম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করলে দ্বীপবাসী উপকৃত হবে।
টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা প্রণয় রুদ্র বলেন, উচ্চতর চিকিৎসার প্রয়োজন হলে সেটি সেন্টমার্টিনে সম্ভব হয় না, বর্তমান পরিস্থিতিতে নৌযান চলাচল বন্ধ থাকায় রোগীদের যাতায়াতে অসুবিধা হচ্ছে, অনেকসময় মৃত্যুশয্যায় পড়া রোগীদের জরুরি ভিত্তিতে টেকনাফ হাসপাতালে নিয়ে আসতে হলে ওই মুহুর্তে সী-অ্যাম্বুলেন্সের খুবই প্রয়োজন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সেন্টমার্টিন রুটে সী অ্যাম্বুলেন্স চালুর বিষয়ে কাজ করছে প্রশাসন।
৩ দিন ৫ ঘন্টা ৪৫ মিনিট আগে
১২ দিন ৭ ঘন্টা ৮ মিনিট আগে
১৫ দিন ৯ ঘন্টা ৭ মিনিট আগে
২৬ দিন ১০ ঘন্টা ৫৬ মিনিট আগে
৪৬ দিন ৪ ঘন্টা ৩ মিনিট আগে
৫৯ দিন ৮ ঘন্টা ৩৩ মিনিট আগে
৮৫ দিন ১৩ ঘন্টা ৫৩ মিনিট আগে
১০৩ দিন ১৪ ঘন্টা ১৯ মিনিট আগে