কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের ১ হাজার ৩৬০টি ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের অতিরিক্ত কমিশনার সামছুদ দৌজা নয়ন। আজ রোববার রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য জানান।
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) কার্যালয়ের তথ্য মতে, উখিয়া ও টেকনাফের ৩৩টি রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের মধ্যে ১৮টি শিবিরে প্রাথমিকভাবে ১ হাজার ৩৬০টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এরমধ্যে টেকনাফের ২৬, উখিয়ার ১০, ৬, ১২, ও ১১ নম্বর শিবিরে ক্ষতিগ্রস্ত ঘরের সংখ্যা বেশি।
উখিয়ার বালুখালী ১০ নম্বর রোহিঙ্গা শিবিরে ২৩২টি ঘর, ৬ নম্বরে ২০৯টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ঘূর্ণিঝড়ে ৩টি হাসপাতাল, ৫টি কমিউনিটি সেন্টার, ২১টি লার্নিং সেন্টার, ১৬টি মসজিদ ও মক্তব ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের অতিরিক্ত কমিশনার সামছুদ দৌজা নয়ন বলেন, ‘রোহিঙ্গা শিবিরে কর্মরত জাতিসংঘের শরনার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরসহ দেশি-বিদেশি সংস্থা ক্ষতিগ্রস্ত ঘর ও স্থাপনার তালিকা প্রস্তুতে কাজ করছে।
১ দিন ১৪ ঘন্টা ১৩ মিনিট আগে
৫ দিন ১০ ঘন্টা ৩২ মিনিট আগে
৭ দিন ৭ ঘন্টা ৪৯ মিনিট আগে
৭ দিন ১৪ ঘন্টা ৯ মিনিট আগে
৯ দিন ৭ ঘন্টা ২৫ মিনিট আগে
১৩ দিন ৫ ঘন্টা ৩৫ মিনিট আগে
১৪ দিন ১৪ ঘন্টা ১২ মিনিট আগে
১৮ দিন ৮ ঘন্টা ৫৭ মিনিট আগে