আগামী ৮ই মে প্রথম ধাপে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে নীলফামারীর ডোমার উপজেলা পরিষদের ৬ষ্ঠ সাধারণ নির্বাচন। ভোটগ্রহণের দিন যতই এগোচ্ছে, বাড়ছে উত্তাপ। এমন পরিস্থিতিতে দুইজন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের মাঝে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে নির্বাচনী কার্যালয়, গাড়ি ভাঙচুর সহ উভয়পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে।
শুক্রবার (৩রা মে) রাত ১১টার দিকে উপজেলার পাঙ্গা মটুকপুর ইউনিয়নের পাঙ্গা বাজারে চেয়ারম্যান প্রার্থী সরকার ফারহানা আখতার সুমি ও মোঃ আব্দুল মালেক সরকারের কর্মী-সমর্থকদের মাঝে প্রচারণা চালানোর সময় সংঘর্ষের ঘটনাটি ঘটে।
এদিকে ঘটনাস্থল থেকে ফেসবুক লাইভে এসে টেলিফোন প্রতীকের প্রার্থী সরকার ফারহানা আকতার সুমি বলেন, আমরা পাঙ্গায় এসেছিলাম, এখানকার প্রার্থী আগে থেকেই আমাদের ওপর হামলার পরিকল্পনা নিয়ে ছিল। আমাদের দুইটি ছেলেকে খুবই আঘাত করেছে, কয়েকজনের মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে। আমার ওপরও হামলা করার চেষ্টা করেছেন। গাড়ি এবং ১৫-২০টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করেছে। তারা আমাকে পুরোপুরি মেরে ফেলার পরিকল্পনা নিয়েছিল। আমি শুনেছি কার ইন্ধনে তারা এটা করেছে।
এবিষয়ে ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী মোঃ আব্দুল মালেক সরকার বলেন, পুলিশের কাছে অনুমতি নিয়ে পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনী পথসভায় আমি বক্তব্য দিচ্ছিলাম। এসময় খবর আসে, আমার নির্বাচনী অফিসে আগুন লাগানো হয়েছে ও ভাঙচুর করা হচ্ছে। অফিসে থাকা আমার কয়েকজন কর্মীকে বেধড়ক মারধর করা হচ্ছে। তারপর আমরা সেখানে গিয়ে আমাদের আহত কর্মীদের হাসপাতালে পাঠিয়েছি। বাজারের সিসি ক্যামেরাগুলোর ফুটেজ চেক করলেই সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। আমি এমন ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি।
ডোমার থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহসিন আলী জানান, এবিষয়ে দুই পক্ষের কেউ অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১০ ঘন্টা ৪৬ মিনিট আগে
১০ ঘন্টা ৪৭ মিনিট আগে
১১ ঘন্টা ৩১ মিনিট আগে
১১ ঘন্টা ৫২ মিনিট আগে
১১ ঘন্টা ৫৮ মিনিট আগে
১২ ঘন্টা ৭ মিনিট আগে
১২ ঘন্টা ৩৭ মিনিট আগে