ওয়াকফ এস্টেটে থাকা খোদাই খেদমতগার এর আওতায় (মসজিদ) এর জমি টাকা লেনদেনে দানপত্র দেওয়ার অভিযোগ।
পটুয়াখালীর গোলখালী মৌজার ওয়াকফ এস্টেট ইসি নং-৩৩১৮ এর তফসিল ভুক্ত সম্পত্তি দানপত্র দলিলে হস্তান্তর করায় অভিযোগ করেন মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো:খলিলুর রহমান। দাতা মো:শাহ নেওয়াজ তালুকদার বনাম গৃহীতা মো:হিরন মোল্লা এর সম্মতিক্রমে গলাচিপা সাবরেজিস্টার দ্বারা দানপত্র দলিল
সম্পদান হয়েছে। যাহার দানপত্র দলিল নম্বর ৫৩৪০/২২। আর এই দলিলের আলকে গত ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ ইং তারিখে গলাচিপা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কর্মকর্তা বরাবর অভিযোগ করা হয়।
সূত্র মতে জানাযায় গোলখালী মৌজা ওয়াকফ এস্টেটে খোদাই খেদমতগার কারকের এর নামে তফসিল ভুক্ত এস এ খতিয়ান ৫৪ দাগ নং- ১৩৭৯ এর ৩০ শতাংশ ভূমি উল্লেখিত রয়েছে। উক্ত তফসিল ভুক্ত সম্পত্তির ০৬ শতাংশ জমি দাতা মো: শাহ নেওয়াজ তালুকদার দান করেছেন, উহা স্থানীয় মো:হিরন মোল্লা গ্রহণ করে। যাহার দানপত্র দলিল নম্বর ৫৩৪০/২২।
এ বিষয়ে অভিযোগকারি মো:খলিলুর রহমান বলেন ওয়াকিফ এস্টেটের সম্পত্তি বিক্রি, হস্তান্তর অথবা লিজ দেওয়ার নির্দেশনা এবং অধিকার বিধানে না থাকলেও বর্তমানে এস্টেটের মোতাওয়াল্লি অবৈধ ভাবে (খোদাই খেদমতগার) মসজিদের নামে থাকা ০৬ শতাংশ ভূমি ৫০০০০/= পঞ্চাশ হাজার টাকা লেনদেনের বিনিময়ে দানপত্র দলিল হস্তান্তর করেছে।মসজিদ পরিচালনা কমিটির অন্তরালে টাকা লেনদেনের মাধ্যমে জমি হস্তান্তর করেছেন বর্তমান মোতাওয়াল্লি।ওয়াকফ বোর্ডের অনুমতি ছাড়া কি ভাবে এস্টেটের জমি হস্তান্তর করেছেন। তিনি আরও বলেন এই হস্তান্তরের ফলে মসজিদের মুসুল্লিগণ সহ এস্টেটের ওয়ারিশগণের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। আমি এর সুষ্ঠু সমাধান চাই।
মসজিদের জমি বিক্রি করার বিষয় নিয়ে মোতাওয়াল্লি মো:শাহ নেওয়াজ তালুকদার বলেন, মসজিদ ছিল এবং আছে, সেখানে মুছুল্লিরা প্রতিনিয়ত নামাজ আদায়সহ ধর্মীয় কার্যাদি পরিচিত করে আসছে এবং চলছে। মসজিদের নামে পৃথকভাবে বিক্রি অথবা হস্তান্তর করার মত জমি এস্টেটের দালিলিক কাগজপত্র আছে এমনটা আমার জানা নেই।##
৪৪ মিনিট আগে
১ ঘন্টা ৭ মিনিট আগে
১ ঘন্টা ৮ মিনিট আগে
১ ঘন্টা ১৮ মিনিট আগে
১ ঘন্টা ৪৪ মিনিট আগে
১ ঘন্টা ৪৫ মিনিট আগে
২ ঘন্টা ১৩ মিনিট আগে