সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত ইতালি থেকে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা অতিরিক্ত খাজনা আদায়ের প্রতিবাদে গোয়ালন্দে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন। গোয়ালন্দে পদ্মা নদী থেকে মস্তকবিহীন মরদেহ উদ্ধার কোম্পানীগঞ্জে মিথ্যা মামলার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন ইউপি চেয়ারম্যানের পদ ফিরে পেলেন সুজাউদ্দৌলা লিপ্টন কুতুবদিয়ায় বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে সাগরে নেমে গান গেয়ে ব্যতিক্রমী আন্দোলন হরিণাকুণ্ডুতে গণঅধিকার পরিষদের গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত মধুপুরে ট্রাক ও সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১ রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করছে বিউবো নতুন সম্ভাবনার পথে মাভাবিপ্রবি ক্যারিয়ার ক্লাবের ‘দ্য গ্র্যান্ড প্যাসেজ-২০২৫ শেরে বাংলা ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা চলছেই, আরও ৫৬ ফিলিস্তিনি নিহত ক্ষেতলালে নিখোঁজের নয়দিন পর স্কুলছাত্রের লাশ উদ্ধার পবিপ্রবিতে বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস-২৫ উদযাপন নলছিটিতে নববর্ষ উপলক্ষে পাবলিক লাইব্রেরির সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান ১৩ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা ওরিয়েন্টেশন-বঞ্চিত, আইডি কার্ডও অধরাই কুলিয়ারচর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাগেশ্বরীতে দলিল লেখক সমিতির নির্বাচনে সভাপতি রবিউল আলম রানু ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাফিজুর রহমান

চাঁদাবাজি বন্ধ হবে কবে

সাকিবুল হাসান - প্রতিনিধি

প্রকাশের সময়: 14-02-2025 03:41:47 pm

চাঁদাবাজি হচ্ছে একপ্রকার সন্ত্রাস এবং বাংলাদেশের অন্যতম একটি সামাজিক সমস্যা। যখন যেই দল ক্ষমতায় থাকে, তখন সেই দলের নেতা-কর্মীরা চাঁদাবাজি করে।কিন্তুু,বর্তমানে কোনো রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় না থাকা সত্ত্বেও একটি গোষ্ঠী চাঁদাবাজি করছে।রাজনৈতিক দলগুলো চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে তেমন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছেনা। অর্থাৎ, মৌখিকভাবে চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে বললেও নৈতিকভাবে সমর্থন থাকে।


আওয়ামীলীগের শাসনামলে তাদের নেতাকর্মীরা বাসট্যান্ড ও মোড়ে- মোড়ে অটোরিক্সা, লেগুনা, ট্রাক ও বাসসহ সকল যানবাহন থেকে চাঁদা আদায় করতো। এছাড়াও মার্কেট, ফুটপাত ও বাজারের সকলধরনের ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করতো। কেউ চাঁদা না দিলে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দখল কিংবা ভাঙচুর করা হতো। এছাড়াও বাসা-বাড়ি করতে, জমি কিনতে, ব্যবসা করতে, ফুটপাতে দোকান বসাতে, রুটে গাড়ি চালাতে সবক্ষেত্রে মানুষদের চাঁদা দিতে হতো। কেউ চাঁদা না দিতে চাইলে তার উপর হামলা চালানো হতো। বর্তমানে আওয়ামীলীগের স্বৈরাচারী শাসনামলের অবসান হলেও চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, শুধু হাত বদল হয়েছে।


আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মীরা যেসব জায়গায় চাঁদাবাজি করতো, সেসব জায়গায় নতুন একটি গ্রুপ অন্য একটি রাজনৈতিক দলের পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি করছে। এদের উৎপাতে সাধারণ জনগণ অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও চাঁদাবাজদের দমনে সম্পূর্ণ ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। চাঁদাবাজির অভিযোগ ওঠা রাজনিতিক দলগুলোও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে তেমন কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছেনা। সরকার,প্রশাসন-আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও রাজনৈতিক দল সকলকে চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করা উচিত।


মোঃমাহিন ভূঁইয়া
শিক্ষার্থী, সমাজবিজ্ঞান
ঢাকা কলেজ। 
Tag
আরও খবর