মোঃ আরিফুর রহমানের পরিবার ও স্থানীয় এলাকাবাসীর প্রতিনিধিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেন পৌত্রিক সম্পত্তি আরিফুর হোসেন তার ভাই মোঃ জাকির হোসেন সহ পাঁচ ভাইকে পারিবারিকভাবে বসে মৌখিকভাবে সকলকে সমান অংশে ভাগ করে দেয়া হয়।কিন্তু মৌখিক বল্টনের ভিত্তিতে প্রাপ্ত সম্পদ নিয়ে অন্যান্য ভাইরা মেনে নিলেও মোঃ জাকির হোসেন মোটেও সন্তষ্ট নয়।সে যখন তখন পারিবারিক সুত্রে সম্পদকে নিয়ে মোঃ আরিফুর হোসেনের সাথে বিরোধ সৃষ্টি করে আসছিল।এই ঘটনার সুত্র ধরেই ২৭ মে শনিবার দুপুর আনুমানিক ১২টা ৩০মিনিটে দিনাজপুর সদর উপজেলার ৯নং আশ্করপুর ইউনিয়নের বটের হাট হাজির পাড়ায় মোঃ আরিফুর হোসেনের প্রাপ্ত সম্পদে লাগানো আমগাছ থেকে মোঃ জাকির হোসেনের ছেলে রনিসহ তার পরিবার আম থেকে আম পেড়ে নিয়ে যেতে চাইলে মোঃ আরিফুর হোসেন মৌখিক প্রতিবাদ করলে মোঃ জাকির হোসেন,তার ছেলে রনি ও পরিবারের সদস্যরা আরিফুরের বাসায় এসে তার ছেলে অত্র ইউনিয়নের ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক মোঃ আরাফাত হোসেন জিন্নাত ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাথায় আঘাত করে গুরুতর রক্তাক্ত জখম করে এবং রক্ষার্তে তার বাবা আরিফুর রহমান,তার বোন এবং জিন্নাতের স্ত্রী এগিয়ে আসলে তাদেরকেও মারধর করে এবং শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ক্ষত করে ঘড়ের জিনিষপত্র ভাংচূড় করে লকারের তালা ভেঙ্গে টাকা পয়সা নিয়ে প্রান নাশের হুমকি দিয়ে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে চলে যায়। এ ঘটনায় জিন্নাত হোসেনের বাবা মোঃ আরিফুর হোসেন বাদী হয়ে দিনাজপুর কোতোয়ালি থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন।বর্তমানে ৯নং আশ্করপুর ইউনিয়ের ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক মোঃ আরাফাত হোসেন জিন্নাত মাথায় অস্ত্রের আঘাতে গুরতর জখমে ১৫টি সেলাই নিয়ে হাসপাতালের বেডে কাতরাচ্ছে।অধিকাংশ বিবাদের মুলই হচ্ছে এই সম্পদ।আর সম্পাদের কারনেই রক্তের সম্পর্কও হয়ে পরে মুল্যহীন এমনটাই অভিমত ব্যক্ত করেছেন স্থানীয় কিছু গন্য মান্য ব্যক্তিবর্গ।