রেখে কুরবানির জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে প্রায় ১০ হাজার গবাদিপশু। যা উপজেলার পশু কুরবানির চাহিদার চেয়েও বেশি। উপজেলা প্রাণি সম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় গরু হৃষ্টপুষ্ট করণ খামার রয়েছে ৫শ ৪৩টি এবং ছাগল ও ভেড়ার খামার রয়েছে ৪৩টি এর মধ্যে রেজিস্ট্রার্ড মাত্র ১৬টি। আগামী ঈদ বাজারে বিক্রি করার জন্য এসব খামারে ৫ হাজার ৮৯টি ষাঁড়, ৪৫টি বলদ, ৫৮৭টি বকনা, ৪ হাজার ১শ ১০টি ছাগল ও ৭৬টি ভেড়া মোটাতাজা করণ নিয়ে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন খামারিরা। অধিক লাভের আশায় খামারিরা এসময়টা বেছে নেয়। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় খাদ্য ও চিকিৎসা সামগ্রীর দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় ন্যায্য দাম পাওয়া নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন খামারিরা। পৌরশহরের শিমরাইল এলাকার হাসেম মেম্বারের মোড়ে আবুল ফয়সাল টিপুর খামারে গিয়ে দেখা যায় গরুর যতেœ ব্যস্ত সময় পাড় করছেন টিপু ও তার খামারে নিয়োজিত শ্রমিকরা।
খামারি আবুল ফয়সাল টিপু বলেন (৩০) সারা বছর এসময়টার জন্য অপেক্ষায় থাকি ভালো দাম পাওয়ার আশায় । তবে এবছর খাদ্যের দাম ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় গরুর ন্যায্য মূল্য পাওয়া নিয়ে শংঙ্কায় আছি। ঈদের আগ পর্যন্ত ফার্মগুলোতে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের ডাক্তাররা নিয়মিত বিনামূল্যে সেবা প্রদান করলে খামারিরা উপকৃত হতো বলে টিপু জানান।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মাহবুবুল আলম জানান, খামারিদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সচেতন করা হচ্ছে। গবাদি পশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষায় খামারিদের পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে। আশা করা যাচ্ছে খামারিরা এবছর ভালো দাম পাবেন।
১ দিন ৪ ঘন্টা ২৬ মিনিট আগে
২ দিন ২০ ঘন্টা ১৫ মিনিট আগে
৩ দিন ১৯ ঘন্টা ১০ মিনিট আগে
৩ দিন ২০ ঘন্টা ২১ মিনিট আগে
৯ দিন ১৯ ঘন্টা ৫৫ মিনিট আগে
১২ দিন ২১ ঘন্টা ১০ মিনিট আগে
১৪ দিন ১৬ ঘন্টা ৫৮ মিনিট আগে
১৪ দিন ১৮ ঘন্টা ৩১ মিনিট আগে