টাঙ্গাইল মহেরা জমিদার বাড়ি শিক্ষা সফরে, জনতা আদর্শ বিদ্যাপীঠ নারী বিশ্বকাপের মূলপর্বে বাংলাদেশ কালিগঞ্জ কৃষ্ণনগরে ভ্রাম্যমাণ আদালতে গাঁজা বিক্রেতা ও ক্রেতার জেল-জরিমানা ফতুল্লার কাশীপুরে পিস্তলের গুলিতে পাভেল হত্যা মামলার প্রধান আসামী রায়হান বাবু গ্রেফতার ভর্তিচ্ছুদের পাশে কুবি ছাত্রদল গৃহকর্মী-যৌনকর্মীদের ‘শ্রমিক’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সুপারিশ জাবিপ্রবি ফটকে নেই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম, সর্বত্র বিএনপির ব্যানার রায়পুর রিপোর্টার্স ইউনিটির এপ্রিল মাসের সভা সম্পন্ন পাঁচবিবিতে ভূয়া ডিবি পুলিশের পরিচয়ে চাঁদা দাবি গ্রেফতার-২ কবি ও সাংবাদিক বিল্লাল হাওলাদারকে সুনামগঞ্জে সংবর্ধনা নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে বাঁশের ঝোপে বিপুল পরিমাণে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার রায়গঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু ইয়াবা কারবারি ও গাঁজাসহ গ্রেফতার-৮ আশাশুনি সরকারি কলেজে ৬ শিক্ষককে এডহক নিয়োগ এডভোকেট শহিদুল ইসলাম ৩ প্রতিষ্ঠানের সভাপতি মনোনীত লালপুরে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় পথচারী নিহত সর্বস্তরের শিক্ষা জাতীয়করণ চাই শিরোনামে যশোরে জেলা শিক্ষক সম্মেলন অনুষ্ঠিত চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতাল সিরাজগঞ্জে স্থাপনের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন বরিশালে মুফতি ফয়জুল করিমকে বৈধ মেয়র হিসাবে ঘোষনা করার দাবীতে গণমিছিল জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশী করতে গিয়ে দুই ভুয়া ডিবি পুলিশ আটক

ফজলুল হত্যা মামলার আসামি ২৬ বছর পর গ্রেফতার

ফজলুল হত্যা মামলার আসামি ২৬ বছর পর গ্রেফতার







ফজলুল হত্যা মামলার আসামি ২৬ বছর পর গ্রেফতার


নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ থানার অন্তরগত বাণিজ্যিক শহর  চৌমুহনী বাজারের ব্যবসায়ী ও হক লাইব্রেরীর মালিক ফজুলল হক হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি জামাল উদ্দিন (৫৫) কে ২৬ বছর পর রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১১।


মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে গ্রেফতারকৃত আসামিকে বেগমগঞ্জ মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এর আগে, সোমবার রাত দেড় টার সময় তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরের আকনগলি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।



গ্রেফতারকৃত জামাল উদ্দিন নোয়াখালী জেলার  বেগমগঞ্জ উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের মৃত ছাদু মিয়ার ছেলে।


র‌্যাব-১১ নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার লে: কমান্ডার মাহমুদুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ১৯৯৭ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি যাবজ্জীবন দন্ডপ্রাপ্ত জামাল উদ্দিন ও আবুল হাসেমসহ কয়েকজন মিলে চৌমুহনী রেলস্টেশন রোডের হক লাইব্রেরীর মালিক মুক্তিযোদ্ধা সামছুল হকের বড় ছেলে ফজলুল হককে মাইক্রোবাসযোগে অপহরণ করে। পরিবারের লোকজন অনেক খোঁজাখুজি করে কোন সন্ধান পায়নি। একই বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি ফজলুল হকের বাবা সামছুল হক বাদী হয়ে সহোদর আবুল হাসেম ও জামাল উদ্দিন কে আসামী করে বেগমগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন।



মামলার তদন্ত শেষে ডিবি পুলিশ হত্যাকারীররা নিহতদের মরদেহ গুম করেছে বলে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।



২০১৫ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালতের সাক্ষ্য প্রমাণে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় সহোদর আবুল হাসেম ও জামাল উদ্দিনকে বিশেষ দায়রা জজ আদালতের বিচারক শিরিন কবিতা আক্তার যাবজ্জীবন কারাদন্ডের আদেশ দেন।



নিহতের ছোট ভাই জিয়াউল হক জানান, রায় ঘোষনার সময় আবুল হাসেম উপস্থিত থাকলেও জামাল উদ্দিন ঘটনার পর থেকেই পলাতক ছিল। তাকে গ্রেফতারের জন্য আদালত পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছিল।


র‌্যাব-১১ নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার লে: কমান্ডার মাহমুদুল হাসান জানান, উক্ত চাঞ্চল্যকর মামলার রায় ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই আসামি জামাল উদ্দিন নাম পরিচয় গোপন করে আত্নগোপনে চলে যায়। র‌্যাবের সদস্যরা তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় এবং ছায়া তদন্তের মাধ্যমে আসাসির পরিচয় শনাক্ত করে এবং গোয়েন্দা দলের তথ্য সংগ্রহপূর্বক যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি জামাল উদ্দিনকে ২৬ বছর পর গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।



আসামির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বেগমগঞ্জ মডেল থানায় তাকে হস্তান্তর করা হয়েছে।

আরও খবর


সোনাইমুড়িতে বৃদ্ধাকে হত্যা

১ দিন ১২ ঘন্টা ২ মিনিট আগে