চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রেললাইন স্থাপনের কাজ এগিয়ে চলেছে দ্রুত গতিতে। আইকনিক রেল স্টেশন, কালভার্ট, লেভেল ক্রসিং, হাইওয়ে ক্রসিংয়ের নির্মাণের কাজও এগিয়ে চলেছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে আগামী সেপ্টেম্বরে। তখন ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজার যাবে রেল। রেল সচিবের তথ্য মতে অগ্রগতি ৮৫ শতাংশ।
২০১১ সালের ৩ এপ্রিল দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার এবং রামু-ঘুমধুম পর্যন্ত মিটারগেজ রেলপথ নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দোহাজারী থেকে রামু পর্যন্ত ৮৮ কিলোমিটার, রামু থেকে কক্সবাজার ১২ কিলোমিটার এবং রামু থেকে ঘুমধুম পর্যন্ত ২৮ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ হচ্ছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে পর্যটক পরিবহন ছাড়াও কম খরচে মাছ, লবণ, কাগজের কাঁচামাল, বনজ ও কৃষিজ দ্রব্যাদি পরিবহন করা যাবে।
রেল সচিবের তথ্য সূত্র থেকে জানা যায়, ১২৮ কিলোমিটার রেলপথে স্টেশন থাকছে ৯টি। এগুলো হলো—সাতকানিয়া, লোহাগাড়া, চকরিয়া, ডুলাহাজারা, ঈদগাঁও, রামু, কক্সবাজার সদর, উখিয়া ও ঘুমধুম। সাঙ্গু, মাতামুহুরী ও বাঁকখালী নদীর ওপর নির্মাণ করা হচ্ছে তিনটি বড় সেতু। এ ছাড়া এ রেলপথে নির্মিত হবে ৪৩টি ছোট সেতু, ২০১টি কালভার্ট এবং ১৪৪টি লেভেল ক্রসিং। সাতকানিয়ার কেঁওচিয়া এলাকায় তৈরি হবে একটি ফ্লাইওভার, রামু ও কক্সবাজার এলাকায় দুটি হাইওয়ে ক্রসিং।
তিনি বলেন, ‘প্রকল্পটির কাজ শেষ হলে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রেল চলাচল করলে সমুদ্র সৈকতে পর্যটক বাড়বে। সময়-অর্থ দুটোই সাশ্রয় হবে বলে এর আশেপাশের পর্যটনকেন্দ্রগুলোর গুরুত্বও বাড়বে। এতে অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বদলে যাবে এখানকার আর্থ-সামাজিক অবস্থা।
৩ দিন ৩ ঘন্টা ৫৬ মিনিট আগে
১২ দিন ৬ ঘন্টা ৩২ মিনিট আগে
১৪ দিন ৬ ঘন্টা ১৩ মিনিট আগে
১৮ দিন ৮ ঘন্টা ৩৩ মিনিট আগে
১৮ দিন ৮ ঘন্টা ৩৬ মিনিট আগে
৩৩ দিন ১৯ ঘন্টা ৪৩ মিনিট আগে
৩৬ দিন ৭ ঘন্টা ১৩ মিনিট আগে
৩৬ দিন ৮ ঘন্টা ৩১ মিনিট আগে