বাংলাদেশের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল নিয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করল ভারত আবারও বাগযুদ্ধ: বাড়বে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের টানাপোড়েন? লালপুরে বিএডিসির 'পানাসি' সেচ উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যাপক অনিয়ম অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে যাওয়া ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেন ইউএনও কুবির ভর্তিযুদ্ধ কাল; আসনপ্রতি লড়বেন ‘এ’ ইউনিটে ৯৩ ও ‘সি’ ইউনিটে ৪১ শিল্পায়নের নামে হাইল হাওরে পরিবেশ বিধ্বংসী প্রকল্প, ফুঁসে উঠেছেন স্থানীয়রা মাত্র ৪০হাজার টাকায় বিক্রি করে ফেলা শিশুটিকে উদ্ধার করেছে মধুপুর থানা পুলিশ মোংলায় ৩১ কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড শ্রীধরপুর ইমাম পরিষদের উদ্যোগে ইসরাইল বিরোধী বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত লালপুরে চাঁদা না পেয়ে মারপিট ওপ্রকাশ্যে গুলি, আহত ১ করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি নৌযান চলাচলকে স্বাগত জানিয়েছে দুই পক্ষ: পাকিস্তান লালপুরে চাঁদা না পেয়ে মারপিট ওপ্রকাশ্যে গুলি, আহত ১ রাজশাহী রেঞ্জ ও জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হলেন গোদাগাড়ী থানার রুহুল আমিন তজুমদ্দিনে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আব্দুল গফুরকে নিয়ে অপপ্রচারে তৃণমূল বিএনপির তীব্র ক্ষোভ গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান; ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি শ্যামনগরে দাখিল পরীক্ষায় ১১ শিক্ষার্থী ও ১২ শিক্ষক বহিস্কার পশ্চিম সুন্দরবনে বিরল প্রজাতির কচ্ছপ অবমুক্ত Take early steps to resolve waterlogging in Dhaka রায়হান-সাইদুরের নেতৃত্বে কুবির গাউসিয়া কমিটি জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন প্রতিনিধিদলের বৈঠক‌

হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ কার্যালয় প্রাঙ্গনের গাছ না কাটার জন্য স্মারকলিপি দিয়েছে বাপা।


হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ কার্যালয় প্রাঙ্গণের গাছ না কাটার জন্য স্মারক লিপি দিয়েছে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন ( বাপা) হবিগঞ্জ আঞ্চলিক  শাখা।

বুধবার ( ২৯ নভেম্বর)  বেলা ১১ টায় হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর স্মারক লিপি  প্রদান করা  হয়। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম  স্মারকলিপি গ্রহণ করেন। 

এসময় উপস্থিত ছিলেন বাপা হবিগঞ্জে আঞ্চলিক কমিটির  সহ- সভাপতি তাহমিনা বেগম গিনি, সহ- সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা   মোহাম্মদ আলী মমিন, সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল সোহেল ও নির্বাহী সদস্য এডভোকেট বিজন বিহারী দাস।

বাপা হবিগঞ্জের সভাপতি অধ্যাপক মো: ইকরামুল ওয়াদুদ ও সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল সোহেল স্বাক্ষরিত স্মারকলিপিতে বলা হয়, আমরা জানতে পেরেছি হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ ও জেলা পরিষদের আওতাধীন ডাক বাংলো প্রাঙ্গণ এবং জেলা পরিষদ মিলনায়তনের সামনের বিভিন্ন প্রজাতির মোট ৭৭ টি গাছ কাটার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। যা আমাদেরকে বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ করেছে। এই গাছগুলো  শহরের পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা রাখছে। এছাড়া এই গাছগুলোতে বিভিন্ন প্রজাতির অগণিত পাখি এসে আশ্রয় নেয়। বিশেষ করে জেলা পরিষদ এর ভিতরের বড় গাছগুলোতে হাজার হাজার শামুকখোল, চড়ুই, শালিক, পানকৌড়ি, কোকিলসহ পাখির আবাসস্থলে পরিণত হওয়ায় জীববৈচিত্রের আঁধার ও একটি সুন্দর পরিবেশেরও সৃষ্টি হয়েছে।

এমতাবস্থায় এই গাছগুলো কাটা হলে জীববৈচিত্র ধ্বংস হবে, বাস্তুসংস্থান ভেঙ্গে পড়বে। বিপুল সংখ্যক পশু-পাখি, কীট-পতঙ্গ তাদের আশ্রয়স্থল হারাবে। ফলে নষ্ট হবে পরিবেশগত ভারসাম্য।

আমাদের পরিবেশ-প্রতিবেশ ও জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই গাছগুলো না কেটে এগুলোকে রক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার দাবি  জানানো হয়েছে বাপা হবিগঞ্জের পক্ষ থেকে।

এছাড়াও স্মারকলিপির অনুলিপি প্রেরণ করা হয়েছে সিলেট বিভাগীয় কমিশনার, হবিগঞ্জের 

জেলা প্রশাসক ও পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক,  সিলেট এর বরাবরে।

Tag
আরও খবর