নন্দীগ্রামে চামড়া সংরক্ষণে উদ্যোগী প্রশাসন বিভিন্ন মাদ্রাসায় চামড়া পয়েন্ট পরিদর্শন নন্দীগ্রামে শহীদ সোহেলের পরিবারের হাতে নন্দীগ্রাম উপজেলা প্রশাসনের ঈদ উপহার ঈদুল আযহায় জাবিপ্রবিতে ছাত্রশিবিরের দুই খাসি ও এক গরু কোরবানি এসো শিকড়ের টানে, মিলি প্রিয় প্রাঙ্গণেপ্রতিষ্ঠার ৪৪ বছরে প্রথম মধুপুর আদর্শ ফাজিল মাদরাসায় সাবেক বর্তমান শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা আধুনিক রাষ্ট্রচিন্তায় প্লেটো, এরিস্টটল মধুপুর আদর্শ ফাজিল মাদরাসার প্রথম ৪৪তম প্রতিষ্ঠার্ প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের মিলন মেলা ঝিনাইগাতীতে বিভাগীয় কমিশনারের উদ্যোগে ১৫০ অসহায় পরিবারে কুরবানির মাংস বিতরণ রক্তসৈনিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ১ যুগ পর ঝিনাইগাতীর গোমড়া গুচ্ছগ্রামবাসী কোরবানির মাংস পেয়ে আনন্দিত ও উচ্ছ্বাসিত রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় ঈদে সব ধর্মের শিক্ষার্থীর জন্য মাভাবিপ্রবি ছাত্রদল নেতার খাবারের আয়োজন ইসলামপুরে কোরবানি গরুর লাথিতে আহত ১৫ শিক্ষার্থীদের সাথে ঈদ উদযাপন করলেন মাভাবিপ্রবি উপাচার্য দেশ ও প্রবাসে অবস্থানরত ধর্মপ্রাণ মুসলিম উম্মাহর প্রতি পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা! সুনামগঞ্জ-৩ আসনে নতুন প্রজন্মের পছন্দের প্রার্থী জমিয়ত নেতা মাওলানা হাম্মাদ আহমদ গাজীনগরী বড়লেখায় ৯ জুন জামায়াতের ঈদ পুণর্মিলনী সমাবেশ : আসছেন আমীর ড. শফিকুর রহমান জয়পুরহাটে প্রায় ৯৫ লাখ টাকা মূল্যের স্বর্ণের বার উদ্ধার ঝিনাইগাতীতে অতিরিক্ত ভাড়া, একটি পরিবহনকে জরিমানা আগামীকাল পবিত্র ঈদুল আযহা মধুপুর বাস ও মাহিন্দ্র মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ দু'জন নিহত পরিবেশ দিবসে কিশোরীদের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ

জাতীয় করন চায় এলাকাবাসী!

২০১৭ সালে জাতির পিতার ঘনিষ্ঠ সহচর ভাষা সৈনিক মরহুম এম শামছুল হক (ময়মনসিংহ -২ ফুলপুর -তারাকান্দা) সংসদীয় আসনের পুড়াপুটিয়া(মালিঝিকান্দা) গ্রামে শেখ রাসেলের স্মৃতিকে বাংলার জমিনে চিরস্থায়ী ভাবে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষে পশ্চিম ফুলপুরের কৃতি সন্তান ভাষাসৈনিক এম শামছুল হক সাহেবের সর্বাধিক ঘনিষ্ঠ সহচর অধ্যাপক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান হাবিবের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত করা হয় “শেখ রাসেল স্মৃতি শিশু কল্যাণ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়” প্রতিষ্ঠার কিছু দিন পরেই ভাষাসৈনিক এম শামছুল হক সাহেবের সুযোগ্য উত্তরসূরি এম শরীফ আহমদ এমপি সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী থাকা কালে স্বরেজমিনে পরিদর্শন করে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট বরাবর ডিও পত্র প্রদান করেন! প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ অনুমোদন এর জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ফুলপুর উপজেলা শাখার সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম আব্দুল হাকীম সরকার ও যুগ্ম আহবায়ক অধ্যাপক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান হাবিব সুপারিশ করেন! বিদ্যালয়ের যাবতীয় কার্যক্রম সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী চলমান আছে কিন্তু সেই ১৯৭৫ এর ১৫ই আগস্ট এর মতাদর্শী ও স্বাধীনতা বিরোধীচক্রগণ এই প্রতিষ্ঠান এর বিরুদ্ধে উঠে পরে লেগেছেন ! প্রতিষ্ঠান এলাকার কিছু যুবক সংবাদ বহনকারী হিসেবে কাজে লিপ্ত থেকে স্থানী আওয়ামী লীগ এর কানে কানে প্রতিষ্ঠাতার বিরুদ্ধে বিভিন্ন খারাপ মন্তব্য করে যাচ্ছেন! প্রতিষ্ঠান এলাকার কিছু চিন্হিত ডাকাত প্রকাশ্যে ঘোষণা করছেন প্রতিষ্ঠান করতে দিবে না ! কমিটিতে থাকা কিছু কাওয়া তাদের পক্ষে জয় গান নেতাদের শুনিয়ে যাচ্ছেন ! অন্যান্য খাটি আওয়ামী লীগের সমর্থকগণ চা,পান, নেতা বলে সম্ভোধন করে তাদের দেখে বসা থেকে উঠে দারিয়ে সালাম প্রদান করি এমন প্রত্যাশার নিকটবর্তী হয়ে চেয়ে আছেন ! প্রতিষ্ঠাতার বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ প্রমাণিত করার চেষ্টা, নারী কেলেঙ্কারিতে ফাসিয়ে সমাজ থেকে একঘরে করে দেওয়ার চেষ্টা, লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা হাতিয়ে নেওয়ার খবরাখবর প্রতি মূহুর্তে উপজেলা আওয়ামী লীগ এর নেতৃত্ব স্থানীয় লোকজনের কানে কানে পৌছানো হচ্ছে বার বার ! যার দরুন অনেক সময় অভিমান মুখে আমার প্রতি তাকায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ ! আমি নীরবতার পথিক হতে বাধ্য হয়েছি ! অনেকে আবার আমার সম্পর্কে বলছেন আমি অতি অল্প সময়ের মধ্যে দেউলিয়া হয়ে যাব ! অর্থকরী না থাকায় বিদেশে দেউলিয়া হওয়ার ইচ্ছা যখন পূর্ণ হচ্ছে না তখন নীরবে দাড়িয়ে ভক্তিতা ভেবে পার করে দিচ্ছি! তবে আমি নিশ্চিত ইনশাল্লাহ সরকারের উর্ধ্বতনদের নিকট পাশ করব ! কারণ : স্থানীয় জনদের অভিযোগ একটিও সত্যি হবে না !


তারাকান্দা উপজেলায় জাতির পিতার পরিবারের নামে প্রতিষ্ঠান করে অধ্যক্ষ জামাল স্যারের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা বিরোধী চক্রের সাংবাদিকগণ পত্রিকায় অনেক ঘুষ বাণিজ্যের খবরাখবর প্রকাশিত করেছিল কিন্তু স্থানীয় আওয়ামী লীগ সব কিছু সর্বোচ্চ গুরুত্বের সাথে দেখেছেন এবং জাতির পিতার পরিবারের প্রতিষ্ঠান আজ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ! আমার অপরাধ একটাই আমি জাতির পিতার পরিবারের সর্বকনিষ্ঠ নিষ্পাপ সদস্যের নামে প্রতিষ্ঠান করেছি !


রাসেল স্বাধীনতার স্থপতি শেখ মুজিবের ছেলে এটাই হয়তো ছিল তার একমাত্র এবং সবচেয়ে বড় অপরাধ। এ প্রসঙ্গে শিশু রাসেল-কে নিয়ে লেখা দুই বাংলার বিখ্যাত কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘শিশুরক্ত’ কবিতাটি খুব মনে পড়ছে-




‘তুইতো গল্পের বই, খেলনা নিয়ে




সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন বয়সেতে ছিলি!




তবুও পৃথিবী আজ এমন পিশাচি হলো




শিশুরক্তপানে তার গ্লানি নেই?




সর্বনাশী, আমার ধিক্কার নে!




যত নামহীন শিশু যেখানেই ঝরে যায়




আমি ক্ষমা চাই, আমি সভ্যতার নামে ক্ষমা চাই। ’




শেখ হাসিনার আদর-স্নেহেই বড় হয়ে উঠছিল রাসেল। এই ভাইটিকে হারানোর দুঃসহ বেদনা যে ভোলার নয়! এই দুঃখভার বুকে নিয়ে, উদ্গত কান্না চেপে দেশ পরিচালনার গুরুদায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে তাকে। শেখ রাসেল আমাদের কাছে বেদনার এক মহাকাব্যের নাম। শেখ রাসেলের নামে এই প্রতিষ্ঠান এ কর্মরত এবং শুভাকাঙ্ক্ষী আমাদের সকলের। অঙ্গীকার হোক, আর অসহিষ্ণুতা নয়, আর অপরাধীদের প্রশ্রয় বা দায়মুক্তি নয়। বাংলাদেশ হোক সব শিশুর, সব মানুষের নিরাপদ বাসভূমি। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

Tag
আরও খবর
6842f7d4b4d94-060625081444.webp
আগামীকাল পবিত্র ঈদুল আযহা

২ দিন ১০ ঘন্টা ৪৮ মিনিট আগে