মিরসরাই উপজেলার শ্রেষ্ঠ স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে জাতীয় পুরষ্কার পেলেন জসিম উদ্দিন ভর্তি পরীক্ষা চলাকালে ক্যাম্পাসে অনুপস্থিত ড. শুচিতা শরমিন বঙ্গোপসাগরে চলতি মাসেই ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা আ. লীগ নিষিদ্ধের দাবি, যা বলছে সরকার আক্কেলপুর আওয়ামী লীগের চার নেতা কর্মী আটক. পীরগাছায় স্পীডফাস্ট কুরিয়ার সার্ভিসের হাব উদ্বোধন সুন্দরবনের বাঘের তাড়ায় লোকালয়ে হরিণ,বনে অবমুক্ত আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে পবিপ্রবিতে বিক্ষোভ মিছিল বালিয়াডাঙ্গীতে "স্পীড ফাস্ট কুরিয়ার লিঃ "এর শুভ উদ্বোধন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ইবিতে কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ নওগাঁয় ককটেল বিস্ফোরণে উড়ে গেল ঘরের টি গুচ্ছভুক্ত ১৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত উলিপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় যুবলীগ নেতা বিটু গ্রেপ্তার রাজবাড়ীতে অগ্নিকাণ্ডে খানগঞ্জ ইউনিয়নের ডিজিটাল সেন্টার পুড়ে ছাই হামিদের বিদেশ গমন ও আ.লীগ নিষিদ্ধ নিয়ে মুখ খুললেন আইন উপদেষ্টা পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণে সি,সি, ব্লকের ৬০ ভাগ কাজ সম্পন্ন ভারতের ৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান জুমার পরও চলবে: হাসনাত ছাত্রদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ ইলিয়াস কাঞ্চনের জেপিবির শার্শায় সাজাপ্রাপ্ত আসামী ও মাদক ব্যবসায়ীসহ আটক-৩

বাড়ী বাড়ী ঘুরে নাক,কান ফোঁড়ানোর আয়ে সংসার চলে আজমিরীগঞ্জের রউফের।


হবিগঞ্জ  জেলার আজমিরীগঞ্জ  উপজেলার  বিরাট গ্রামের  আব্দুর  রউফ মিয়া পেশা হিসাবে বেছে নিয়েছেন  ভাব্যমান  নাক/ কান ফোঁড়ানোর কাজ।তিনি দীর্ঘ  ৪ বছর যাবত জেলার  বিভিন্ন  উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকায় বাড়ি বাড়ী ঘুরে সকল বয়সী  মেয়ে ও মহিলাদের  নাক,কান ফোঁড়ানোর কাজ করে আসছেন।হ্যান্ড মাইকে নাক,কান ফোঁড়ানোর আহবান জানিয়ে  গ্রামে গ্রামে ঘুরে বেড়ায় রউফ।যাঁদের  প্রযোজন হয় তারা নাক,কান ফোঁড়ায় তাঁর সাহায্যে। আব্দুর  রউফ নাক,কান ফোঁড়ানো জন্য  নিয়ে থাকেন প্রতিটির ৫০ টাকা হারে।এ কাজে তিনি স্থানীক চেতনানাশক ব্যবহার করে ব্যাথা মুক্ত  উপায়ে সহজে যান্ত্রিকভাবে নাক,কান ফোঁড়ানোর করে থাকেন।এতে তাঁর দৈনিক  আয় হয় ৮০০-১০০০ টাকা।শনিবার (১৫ অক্টোবর)  লাখাইর সিংহগ্রামে জনৈক মহিলার কান ফোঁড়ানোর  সময় আলাপকালে  আব্দুর রউফ জানান আমার বাড়ি  হবিগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জ  উপজেলার বিরাট এলাকায়। আমি কৃষি কাজ করে জীবিকা  নিরবাহ করতাম।জমজমা  তেমন ছিলনা।তাই অতি কষ্টে  আমার ৫ সদস্যে পরিবার নিয়ে দিনাতিপাত  করতে থাকা অবস্থায়  বছর ৪ আগে এ পেশায় জড়িয়ে  পড়ি।প্রথম প্রথম  তেমন আয়- রোজগার না হলেও দিন দিন এর প্রসার হতে থাকে।বরতমানে আমার আয় অনেক বেড়েছে। আমি এখন দৈনিক ৮০০-১০০০ টাকা মতো আয় করতে পারছি।আমার সংসারে  স্বচ্ছলতা  এসেছে। ছেলেমেয়েদের  লেখাপড়া  করাতে পারছি। এ কাজটি পরিশ্রমের হলেও  সুখেই  আছি।

Tag
আরও খবর