ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ আজ খান সাহেবের ৪১ তম মৃত্যু বার্ষিকী আমার দেশ পাঠক মেলার আয়োজনে নাগেশ্বরীতে মানববন্ধন কুবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের আয়োজনে নবীনবরণ সম্পন্ন লাখাইয়ের আগাপুর হরিনাকোনার কাঁচা রাস্তার বেহাল দশা, চলাচলের জনভোগান্তি। দাবি না মানা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবার ঘোষণা, বাকৃবি শিক্ষার্থীদের সাতক্ষীরার সুন্দরবন উপকূলীয় চুনকুড়ি নদীর বেড়িবাঁধে ফাটল মারাত্মক ঝুঁকিতে বহিষ্কার হলেন শ্রীপুর থানা ছাত্রদল আহ্বায়ক সোহেল মুন্সী ঝিনাইগাতীতে পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন, ও দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাস বিষয়ক প্রশিক্ষণ ঝিনাইগাতীতে অন্তর্ভুক্তিকরণ (প্রতিবন্ধিতা), তৃতীয় লিঙ্গ, আদিবাসীদের অধিকার বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত আশাশুনির শ্রীউলায় বেড়িবাঁধে বড় গর্ত জোয়ারের পানিতে কয়েকটি মৎস্য ঘের প্লাবিত বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের কুশপুত্তলিকা দাহ, কার্যালয়ে তালা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ভারত-পাকিস্তান সমস্যার সমাধান চায় বাংলাদেশ চিলমারীতে ৭ জেলের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত নালিতাবাড়ীতে দুর্নীতি বিরোধী বিষয়ক ফোকাল পার্সনদের দুর্নীতি ও এর প্রতিরোধ এবং তথ্য অধিকার আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত নালিতাবাড়ীতে দম্পতিদের জন্য জেন্ডার ও উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে দম্পতিদের জন্য জেন্ডার ও উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালপুরে ভোক্তা অধিকারের বাজার তদারকি অভিযানে জরিমানা লালপুরে ইজিবাইক হারিয়ে অঝোরে কাঁদলেন মুস্তাফিজুর রহমান। ঝিনাইগাতীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ৫টি ড্রেজার মেশিন, ৬০টি মাচাসহ পাইপ ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি ধ্বংস

নন্দলাল - দ্বিজেন্দ্রলাল রায়

সম্পাদকীয় ডেস্ক - প্রতিনিধি

প্রকাশের সময়: 19-11-2024 03:23:48 am


নন্দলাল তো একদা একটা করিল ভীষণ পণ-

স্বদেশের তরে, যা করেই হোক, রাখিবেই সে জীবন।

সকলে বলিল, ‘আ-হা-হা কর কি, কর কি, নন্দলাল’ ?

নন্দ বলিল, ‘বসিয়া বসিয়া রহিব কি চিরকাল ?

আমি না করিলে কে করিবে আর উদ্ধার এই দেশ ?'

তখন সকলে বলিল- ‘বাহবা বাহবা বাহবা বেশ !’


নন্দর ভাই কলেরায় মরে, দেখিবে তাহারে কেবা !

সকলে বলিল, ‘যাও না নন্দ, করো না ভায়ের সেবা।’

নন্দ বলিল, ‘ভায়ের জন্য জীবনটা যদি দিই-

না হয় দিলাম, -কিন্তু অভাগা দেশের হইবে কি ?

বাঁচাটা আমার অতি দরকার, ভেবে দেখি চারি দিক্।’

তখন সকলে বলিল- ‘হাঁ হাঁ হাঁ, তা বটে, তা বটে, ঠিক !’


নন্দ একদা হঠাৎ একটা কাগজ করিল বাহির,

গালি দিয়া সবে গদ্যে পদ্যে বিদ্যা করিল জাহির;

পড়িলো ধন্য দেশের জন্য নন্দ খাটিয়া খুন;

লেখে যতো তার দ্বিগুণ ঘুমায়, খায় তার দশ গুণ;

খাইতে ধরিল লুচি ও ছোকা ও সন্দেশ থাল থাল,

তখন সকলে বলিল- ‘বাহবা বাহবা, বাহবা নন্দলাল।’


নন্দ একদা কাগজেতে এক সাহেবকে দেয় গালি;

সাহেব আসিয়া গলাটি তাহার টিপিয়া ধরিল খালি;

নন্দ বলিল, “আ-হা-হা ! কর কি, কর কি ! ছাড় না ছাই,

কি হবে দেশের, গলাটিপুনিতে আমি যদি মারা যাই ?

বলো ক’বিঘৎ নাকে দিব খত যা বলো করিব তাহা”

তখন সকলে বলিল- “বাহবা বাহবা বাহবা বাহা !”


নন্দ বাড়ির হ’ত না বাহির, কোথা কি ঘটে কি জানি;

চড়িত না গাড়ি, কি জানি কখন উল্টায় গাড়িখানি,

নৌকা ফি-সন ডুবিছে ভীষণ, রেলে ‘কলিশন’ হয়;

হাঁটিতে সর্প, কুক্কুর আর গাড়ি-চাপা-পড়া ভয়,

তাই শুয়ে শুয়ে, কষ্টে বাঁচিয়ে রহিল নন্দলাল

সকলে বলিল- ‘ভ্যালা রে নন্দ, বেঁচে থাক্ চিরকাল।’