বাংলা সাহিত্যের এক প্রতিবাদী ও সমাজ সংস্কারক লেখক। লালসালু উপন্যাসের জন্য তিনি অধিক পরিচিত। তিনি ছিলেন তাঁর সময়ের চেয়ে আধুনিক, স্টাইলিশ একজন মানুষ।
ছিলেন উচ্চশিক্ষিত। পরবর্তীতে পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসে কাজ করেন পররাষ্ট্র ও তথ্য সার্ভিসে। কূটনীতিক হিসেবে কাজ করেন বিভিন্ন দূতাবাসে। সিডনীতে পাকিস্তান দূতাবাসে কাজ করার সময় পরিচয় হয় স্ত্রী এন ম্যারির সাথে। ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলিম হয়ে বিয়ে করেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের সময় কলকাতায় ফান্ড গঠন করে মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখেন।
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ ও স্ত্রী আজজা মোসাম্মত নাসরিন (এন ম্যারির) দুই সন্তান সিমিন ওয়ালীউল্লাহ ও ইরাজ ওয়ালীউল্লাহ প্যারিসে বসবাস করেন। গুলশানে সৈয়দ ওয়ালীউল্লার একটি বাড়ি ছিল। বর্তমানে বাড়িটি নিয়ে মামলা চলমান। পুত্র-কন্যা বাড়িটি ফিরে পেতে মামলা করেছেন।
লেখা: জুনায়েদ হোসাইন
সরকারি কর্মকর্তা
১ দিন ১০ ঘন্টা ৫৫ মিনিট আগে
১৩ দিন ১১ ঘন্টা ১১ মিনিট আগে
২৪ দিন ৫ ঘন্টা ১৩ মিনিট আগে
২৭ দিন ৫ ঘন্টা ৪৬ মিনিট আগে
৪২ দিন ৬ ঘন্টা ৪৯ মিনিট আগে
৪৯ দিন ৫ ঘন্টা ৩৩ মিনিট আগে
৫৩ দিন ২৩ ঘন্টা ৩৬ মিনিট আগে
৫৪ দিন ১৪ ঘন্টা ১২ মিনিট আগে