সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য, তার গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার ধুকুরিয়াবেড়া ইউনিয়নের সড়াতৈল গ্রামে। সাম্যের হঠাৎ এমন মৃত্যু যেন কেউই মেনে নিতে পারছেন না। গ্রামের বাড়িতে লাশ কখন আসবে এই অপেক্ষায় রয়েছেন তার স্বজনরা। নিহত শাহরিয়ার আলম সাম্য ওই গ্রামের ফরহাদ সরদারের ছেলে। চার ভাইয়ের মধ্যে সে সবার ছোট। পরিবারের সবাই ঢাকায় বসবাস করেন।
সাম্যের বড় চাচা কাউসার আলম বলেন, চার সন্তান নিয়ে ভাই ঢাকাতেই বসবাস করেন। সাম্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং স্যার এ এফ রহমান হল শাখা ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক ছিলো। বাকি তিন ভাতিজা বিভিন্ন কর্মে নিয়োজিত। ওরা সবাই ঈদ ও বিশেষ কোন আয়োজনে গ্রামে আসতো। রাত ১ টার দিকে জানতে পাড়ি সাম্যকে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খুন করা হয়েছে। জানিনা কোন অপরাধে আমার ভাতিজাকে খুন করা হলো। এই মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর আত্নীয় স্বজন অনেকেই ঢাকা চলে গেছে। ঢাকায় জানাজা নামাজের পর গ্রামের বাড়িতে এনে সড়াতৈল কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন করা হবে। সাম্য হত্যার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানান তিনি। এ ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে পুরো এলাকা জুড়ে।
৫ ঘন্টা ১ মিনিট আগে
৫ ঘন্টা ৩০ মিনিট আগে
১০ ঘন্টা ৫৯ মিনিট আগে
১ দিন ৫ ঘন্টা ২৯ মিনিট আগে
১ দিন ৫ ঘন্টা ৩০ মিনিট আগে
১ দিন ৫ ঘন্টা ৪১ মিনিট আগে