শেরপুর জেলা পরিষদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৭ অক্টোবর সোমবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। জেলার ৫টি উপজেলায় ৫টি ভোট কেন্দ্রে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। মোট ভোটার সংখ্যা ৭৪৩ জন। এ নির্বাচনে জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও প্রশাসক এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. হুমায়ুন কবির রুমান মোটরসাইকেল প্রতীকে ৫৪৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট চন্দন কুমার পাল আনারস প্রতীকে ১৮৭ ভোট পেয়েছেন। এছাড়া অপর প্রার্থী মোহাম্মদ জাকারিয়া বিষু চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ৫ ভোট। এদিকে জেলার সংরক্ষিত ২টি নারী সদস্যের মধ্যে ১নং ওয়ার্ডে (শেরপুর সদর ও শ্রীবরদী) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হয়েছেন এ্যাডভোকেট ফারহানা পারভীন মুন্নি। ২নং ওয়ার্ডে (নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী ও নকলা) থেকে দোয়াত কলম প্রতীকে ১৫০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন উম্মে কুলসুম। এছাড়াও সাধারণ সদস্য পদে শেরপুর সদর উপজেলাতে বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীকে মোহাম্মদ মোছা মিঞা ৭৪ ভোট, ঝিনাইগাতীতে হাতি প্রতীকে আবু তাহের ৫৮ ভোট, শ্রীবরদীতে তালা প্রতীকে মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসান মুক্তা ১০১ ভোট, নালিতাবাড়ীতে হাতি প্রতীকে মো. হাফিজুর রহমান খোকন ৯৬ ভোট এবং নকলায় তালা প্রতীকে মো. সানোয়ার হোসেন ছানু ৬৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসক কার্যালয় সম্মেলন কক্ষে শেরপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগণনা শেষে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক সাহেলা আক্তার এসব ফলাফল ঘোষনা করেন। এসময় পুলিশ সুপার মো. কামরুজ্জামান বিপিএম, শেরপুর স্থানীয় সরকার উপ-পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ তোফায়েল আহমেদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মুকতাদিরুল আহমেদ, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শানিয়াজ্জামান তালুকদার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৩ দিন ১০ ঘন্টা ৩৮ মিনিট আগে
৩ দিন ১২ ঘন্টা ৫৭ মিনিট আগে
৩ দিন ১৩ ঘন্টা ১১ মিনিট আগে
৪ দিন ১১ ঘন্টা ৩ মিনিট আগে
৪ দিন ১১ ঘন্টা ২৪ মিনিট আগে
৪ দিন ১১ ঘন্টা ৪৪ মিনিট আগে