কক্সবাজারকে একটি উন্নত ও পরিপূর্ণ পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে বর্তমান সরকারের বিশেষ নজর রয়েছে। পর্যটন নগরীর পরিকল্পিত উন্নয়নে সৃষ্টি করা হয়েছে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। বর্তমান সরকার পরিকল্পিতভাবে কক্সবাজারে একের পর এক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে।
কক্সবাজারে সরকারের বাস্তবায়িতব্য মহেশখালীতে কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের ‘মাতারবাড়ি তাপভিত্তিক কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্র’ প্রকল্প, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের এলএনজি ও কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, মাতারবাড়িতে ৭০০ মেগাওয়াট আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল ফায়ার্ড নতুন বিদ্যুৎ প্রকল্প, ইজিসিবি লিমিটেড কর্তৃক ১২০০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প, মহেশখালী-আনোয়ারা গ্যাস সঞ্চালন পাইপ লাইন প্রকল্প, ধলঘাটা মৌজায় ৬৭০ একর জায়গার ওপর অর্থনৈতিক জোন স্থাপন প্রকল্প, ইন্টলেশন অব সিঙ্গেল মুরিং (এসপিএম) প্রকল্প, কক্সবাজার ফ্রি ট্রেড জোন, মহেশখালী অর্থনৈতিক জোন-১, মহেশখালী অর্থনৈতিক জোন-২ ও মহেশখালী অর্থনৈতিক জোন-৩।
এছাড়া টেকনাফে বাস্তবায়িত হচ্ছে সাবরাং অর্থনৈতিক জোন ও জালিয়ারদ্বীপ অর্থনৈতিক জোন। কক্সবাজার বিমান বন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীত করণের কাজ শেষ পর্যায়ে।
নির্মত হয়েছে দোহাজারী থেকে রামু ঘুমধুম রেললাইন প্রকল্প, মেডিকেল কলেজ নির্মাণ, কক্সবাজার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, রামুতে দ্বিতীয় বিকেএসপি, সমুদ্র গবেষণা কেন্দ্র, ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক ক্যাম্পাস, রামুতে সেনাবাহিনীর ১০ পদাতিকের ব্রিগেড, মেরিন ড্রাইভ সড়ক নির্মাণ প্রকল্প, এশিয়ান হাইওয়ে সড়ক নির্মাণ।
এসব অবকাঠামোর উন্নয়নে পর্যটন অর্থনীতিতে সুবাতাস বয়ে আনার পাশাপাশি বহুমাত্রিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সূচনা হয়েছে।
৪ দিন ৮ ঘন্টা ৩৪ মিনিট আগে
১৩ দিন ১১ ঘন্টা ১০ মিনিট আগে
১৫ দিন ১০ ঘন্টা ৫২ মিনিট আগে
১৯ দিন ১৩ ঘন্টা ১১ মিনিট আগে
১৯ দিন ১৩ ঘন্টা ১৪ মিনিট আগে
৩৫ দিন ২১ মিনিট আগে
৩৭ দিন ১১ ঘন্টা ৫১ মিনিট আগে
৩৭ দিন ১৩ ঘন্টা ৯ মিনিট আগে