আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল আযহার সময় যত ঘনিয়ে আসছে কুড়িগ্রামে পশুর হাটগুলোতে খুবই ব্যস্ত সময় পার করছেন বিক্রেতা ও ক্রেতারা। এমন পরিস্থিতিতে পশুর হাটগুলোকে নিরাপদ রাখতে কুড়িগ্রামের বিভিন্ন হাট পরিদর্শন করছেন কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার আল আসাদ মোঃ মাহফুজুল ইসলাম।
এছাড়াও জেলার সকল থানা এলাকার বিভিন্ন হাটের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা, অস্থায়ী পুলিশ কন্ট্রোলরুম, জাল টাকা যাছাই মেশিন সহ ইজারাদার, ক্রেতা বিক্রেতাদের সাথে কথা বলেন পুলিশ সুপার ও সংশ্লিষ্ট সার্কেল ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা।
জেলা পুলিশ জানায়, আসন্ন ঈদে যেনো কুড়িগ্রাম জেলার সব শ্রেণী পেশার মানুষ নির্বিঘ্নে হাটে এসে পশু ক্রয় করতে পারে সেই লক্ষ্যে কুড়িগ্রাম জেলার প্রত্যেকটি পশুর হাটে পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন, কন্ট্রোলরুম স্থাপন, উচু ভবন থেকে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, মেটাল ডিটেকটর ব্যবহার, মাইকিং, জাল টাকার মেশিন দ্বারা অর্থ চেকসহ, চুরি ছিনতাই, অজ্ঞান পার্টি, মলম পার্টি রোধে হাট, হাট সংলগ্ন এলাকা ও রাস্তায় সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি অব্যহত রয়েছে।
পুলিশ সুপার (এসপি) আল আসাদ মোঃ মাহফুজুল ইসলাম বলেন, হাটে আসা ক্রেতা ও বিক্রেতাদের বিভিন্ন সমস্যা ও নিরাপত্তা বিষয়ে কথা বলেছি। তিনি বলেন, ঈদকে সামনে রেখে কোন কুচক্রী মহল যদি অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করে তাকে যে কোন মূল্যে আইনের আওতায় আনা হবে।
সদরের সবচেয়ে বড় যাত্রাপুর হাটের ইজারাদার জনি শেখ বলেন, হাটে পশু কেনা বেচা ভালো চলছে। বিভিন্ন সময় তো নানান ঘটনা ঘটে, তবে এবার এখন পর্যন্ত কোন ঘটনা ঘটেনি। আমাদের হাটটি পুলিশ নজরদারিতে রেখেছেন।
অপর দিকে ঈদ-উল আযহা উপলক্ষ্যে জেলার ৩১টি স্থানে পশুর হাট বসেছে। এর মধ্যে স্থানীয় হাট ২৫টি আর অস্থায়ী হাট ৬টি। এদিকে প্রাণী সম্পদ অফিসের পরামর্শে ২৮ হাজার খামারী ৩ লাখ ৬৪ হাজার গরু,মহিষ, ছাগল ও ভেড়া প্রস্তত করেছেন। জেলায় কোরবানির জন্য চাহিদা রয়েছে ২ লাখ ১৬ হাজার পশুর।
৩ দিন ১৬ ঘন্টা ৩৮ মিনিট আগে
৪ দিন ১৭ ঘন্টা ২৭ মিনিট আগে
৪ দিন ১৮ ঘন্টা ২ মিনিট আগে
৫ দিন ১১ ঘন্টা ৯ মিনিট আগে
৫ দিন ১৩ ঘন্টা ৪০ মিনিট আগে
৫ দিন ১৫ ঘন্টা ৭ মিনিট আগে
৮ দিন ১২ ঘন্টা ৩১ মিনিট আগে
৯ দিন ৭ ঘন্টা ১৮ মিনিট আগে