আদমদীঘিতে ৭ শ্যালোর পাম্প চুরি, দিশেহারা কৃষক ছাত্রদল নেতা পারভেজ হত্যার প্রতিবাদে নন্দীগ্রাম ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল মাদকের বিরুদ্ধে খোকসার ওসির জিরো টলারেন্স ঘোষণা সুন্দরবনের ডাকাত করিম শরীফ বাহিনীর দুই সহযোগী আটক: জিম্মি থাকা দুই জেলে উদ্ধার। প্রিয়জন সামাজিক সেবামূলক সংগঠনের ১ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন আশাশুনিতে গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে জামায়াতে ইসলামীর মতবিনিময় সভা ছাত্র নেতা শামীমকে হত্যা চেষ্টার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার সংবাদ সম্মেলন আশাশুনিতে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা বাড়ার আভাস প্রধান উপদেষ্টা কাল কাতার যাচ্ছেন গণহত্যা মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন যেকোনো দিন : চিফ প্রসিকিউটর মহাসমাবেশের ডাক দিল হেফাজতে ইসলাম একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন ১৯ দিনে প্রবাসী আয় প্রায় ২১ হাজার কোটি টাকা গরমে ত্বকের যত্নে উপকারী উপায় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের পর ইসিকে নির্বাচনী কাজ শুরুর আহ্বান এনসিপির রাজবাড়ীতে ওটিপি প্রতারণায় ৮ লাখ টাকা ব্যাংক থেকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ। রাজবাড়ীতে দশম শ্রেণীর ছাত্রী অপহরণ মামলার প্রধান আসামী গ্রেফতার। রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির আত্ম প্রকাশ ও নবীন বরণ

একদিনের ব্যবধানে বেড়ে শসা কেজি ১০০, লেবু এক হালি ৮০ টাকা

রোজার প্রথম দিনে শসা ৭০-৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। লেবু বিক্রি হয়েছে প্রতি পিস ১৫ টাকা দরে। তবে একদিনের ব্যাবধানে শসা৷ কেজি প্রতি ২০-৩০ টাকা বেড়েছে। লেবুর দামও বৃদ্ধি পেয়েছে প্রথম দিনের তুলনায়। গত বছরের তুলনায় ছোলা বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা বেশি দামে। ১১০ টাকা বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজও ছোলা।


কক্সবাজারের সবচেয়ে ব্যস্ততম বাজার বড় বাজার। এই বাজারে পইকারি খুচরা পণ্য বিক্রি হয়। তবে প্রতিবছরের ন্যায় রমজানের শুরুতেই জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে অস্বাভাবিকভাবে।


সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, শসা এক লাফে ৭০ টাকা থেকে ১০০ টাকা, লেবু পিস ২০ টাকা। লেবু সাইজে বড়টা এক হালি ৮০ টাকা। সয়াবিন তেল কেজি ১৬৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে।


বাহারছড়া বাজারে ইফতার সামগ্রী কিনতে এসেছেন রুবেল। তিনি জানিয়েছেন, গতকালও শসা কেজি ৭০ টাকায় কিনেছি। একদিনের ব্যবধানে ১০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। বড় লেবু বিক্রি হচ্ছে এক হালি ৮০ টাকা। প্রতি পিস ২০ টাকা করে। মাঝারি লেবুর দামও ১৫ টাকার উপরে। ১০ টাকার নিচে কোনও লেবু নেই।


শুধু বাহারছড়া বাজার নয়, কানাইয়া বাজারেও দেখা গেছে শসা কেজি ১০০ টাকা, কোন কোন দোকানে ৮০ টাকা, লেবুর দামও বেড়েছে পিস প্রতি বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা, মাঝারি আকারের লেবু প্রতি পিস ১৫ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে।


বড় বাজারে ইফতার সামগ্রী কিনতে আসা আবদুল্লাহ জানান, ১৩০ টাকা এক পিস নারকেল। মুড়ি কেজি ৭৫ টাকায় কিনেছেন। চিনি কিনেছেন ১৪০ টাকা দরে। আজকে প্রতিকেজি খোলা চিনি ১৪৫ টাকা এবং প্যাকেট চিনির কেজি ১৪৬ থেকে ১৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। কোন কোন দোকানে কেজি ১৪২ টাকা দরেও বিক্রি হচ্ছে।


দিনের ব্যবধানে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে শসা লেবুর দাম


দেশের উৎপাদন দিয়েই চাহিদা মেটে লেবুর। আমদানির প্রশ্ন না থাকায় লেবুর সঙ্গে ডলারের দর বাড়ার সম্পর্ক নেই। তবু অস্বাভাবিক লেবুর দাম। ব্যবসায়ীরা বড় আকারের এক হালি লেবুর দর হাঁকছেন ৮০ টাকা। অর্থাৎ প্রতি পিস লেবু ২০ টাকা। তবে আকারে ছোট লেবুর পিস কেনা যাচ্ছে ১২ থেকে ১৫ টাকায়। অবশ্য বড় বাজারে দু-এক টাকা কমে মিলছে। রমজান চলে আসায় চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দাম কিছুটা বেড়ে যায় লেবুর। এছাড়াও ইফতারির অন্যতম উপকরণ শসা। বাজারে এখন তিন ধরনের শসা পাওয়া যাচ্ছে। দেশি দুই ধরনের এবং একটি হাইব্রিড। হাইব্রিড শসার কেজি ৬০ থেকে ৭০ টাকা, দেশি এক জাতের শসা ১১০ থেকে ১২০ এবং অন্যটি ৮০ থেকে ৯০ টাকা দরে বিক্রি করছেন খুচরা ব্যবসায়ীর। অথচ ১০-১২ দিন আগেও দেশি ও হাইব্রিড দুই জাতের শসার কেজি কেনা গেছে ৪০ থেকে ৬০ টাকায়।


বাড়তি পেঁয়াজ খেজুরের দামও


২০ টাকার নিচে নেই কোন খেজুর। শহরের বড় বাজারে ২৮০-৩০০ টাকার উপরে বেচা বিক্রি হচ্ছে খেজুর। শুধু রমজানে দরকার হয় ৫০ হাজার টন। তবে ডলারের দর বাড়ার পাশাপাশি এবার উচ্চ শুল্ক রয়েছে খেজুরে। নিম্ন আয়ের মানুষ সাধারণত জায়েদি খেজুর কেনেন। গত বছরের ১৪০ থেকে ১৬০ টাকার দরের সাধারণ মানের বা জায়েদি খেজুর এবার কিনতে হচ্ছে ২৬০ থেকে ২৮০ টাকায়। কেজি প্রতি কার্টনের খেজুর ৩০০ টাকাও বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১০৫ টাকায়। প্রতি কেজি ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ ১৩৫-১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

আরও খবর



ঈদের ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল

১৯ দিন ১৩ ঘন্টা ৮ মিনিট আগে