ছেলেটা সারাদিন মোবাইলে কি করে? সে এত রাত জেগে মোবাইলে কি করে ? এসব কথা তাকে নিয়মিত শুনতে হয়। এসব কথা তা র কাছে খারাপ লাগে। Abdullah Hasan Nayem ভাবে মানুষ নিজের কাজ রেখে অন্যের কথা কেন এতো ভাবে। তাদেরকি নিজেদের নিয়ে ভাববার কোনো দরকার নেই। এসব ভেবে মাঝেমাঝে আফসোস করে।।
২০২০ সালের দিকে চারদিক যখন স্তব্ধ। মানুষ তার কাজকর্ম হারিয়েছে। নাঈমের স্কুলও বন্ধ। সে স্কুলে নিয়মিত এবং পড়াশোনায়ও কোনো রকম ভালো ছিলো। PSC তে মোটামুটি কোনরকম রেজাল্ট ছিল।
আমার সহপাঠী ও বন্ধুরা তখন বিভিন্ন অনলাইন গেমে আসক্ত। আমার বন্ধুরা আমাকে এসব ভিডিও গেম খেলতে বলে। কিন্তু আমি এসব সময় নস্টকারী গেম খেলি না, আমি কেন গেম খেলব।
বন্ধুদের গেমে আসক্ত দেখে আমার খারাপ লাগে।, এসব গেম খেলে লাভ কি। শুধু শুধু সময় নষ্ট হয়।
ঘরে থাকতে থাকতে নাঈম বিষণ্ণ হয়ে গেছে। তার এই অবস্থা দেখে সে নিজেকেই চিনতে পারছে না। সে নিজেই নিজের কাছে হার মানল। সে গেম খেলা শুরু করল। সেও আস্তে আস্তে এই গেমের জগতে ঢুকে পরে।
একদিন সে ইউটিউবে গেমের ভিডিও দেখেছিল। একটা ভিডিও তার পুরো জীবন বদলে দেয়। সে হয়তো এটা কোনোদিন ভাবেনি যে একটা ভিডিও তার জীবন পালটে দিবে। একটা ভিডিওর আকর্ষণীয় থাম্বনেইল দেখে তার মধ্যে ভিডিও দেখার কৌতূহল কাজ করল।
সেই ভিডিওটা ছিল প্রোগ্রামিং সম্পর্কিত। সে দেখতেছিল গেমিং ভিডিও কিন্তু, তার ইউটিউব সাজেস্টে প্রোগ্রামিং ভিডিও আসল কিভাবে? সে এই কথাটা ভাবল। তাই কৌতুহল আরো বেড়ে গেল।
সে দেখল যে সকল মোবাইল অ্যাপ ও ওয়েবসাইট প্রোগ্রামিং করে তৈরি করা হয়েছে। এর পাশাপাশি তার মনে প্রোগ্রামিং সম্পর্কে নানান কৌতুহল জন্মাল। তাই সে ঠিক করল গেম খেলা ছেড়ে দিয়ে প্রোগ্রামিং শিখা শুরু করল। সে এখন ছোট খাটো ফ্রিলান্সার
৩৫৭ দিন ১ ঘন্টা ৫ মিনিট আগে
৩৮১ দিন ১৪ ঘন্টা ২০ মিনিট আগে
৪৪৩ দিন ১১ ঘন্টা ৫২ মিনিট আগে
৪৪৩ দিন ২৩ ঘন্টা ২৩ মিনিট আগে
৪৫২ দিন ২০ ঘন্টা ৫০ মিনিট আগে
৪৫২ দিন ২০ ঘন্টা ৫৩ মিনিট আগে
৪৯৭ দিন ৩ ঘন্টা ১২ মিনিট আগে
৯০২ দিন ২১ ঘন্টা ৪৯ মিনিট আগে