শিবপুর ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নানাবিধ অনিয়ম ও রুগীদের সীমাহীন হয়রানির কবলে পরতে হয় চিকিৎসা নিতে আসা মানুষদের। ডাক্তারের দেখা পাওয়া ভাগ্যের বেপার। আর নার্স সহযোগী যারা আছেন তাদের নেই কোন দক্ষতা, নেই কোন জ্ঞান।
আজ শিবপুর ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে রুগী নিয়ে যাওয়ার পর মোঃ আজিম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হয়রানি নিয়ে একটি পোস্ট দেন।
"আজকে দুপুর ১২ টার ঘঠনা। অসুস্থতা অনুভব করায় আমার আপুর ছোট ছেলেকে নিয়ে গেলাম শিবপুর সরকারি হাসপাতাল এ৷ হাসপালে নেওয়ার সাথে সাথে ভর্তি দিলো।এবং সেলাইন দিলো। হাসপাতালে কর্তব্যরত ২জন অভিঙ্গ নার্স ৩ বার চেষ্টা করে ও বাচ্চার হাতে কেনোলা লাগাতে ব্যার্থ। অত:পর বাচ্চাকে জরুরী ভিত্তিতে অন্য একটি প্রাইবেট হাসপাতাল থেকে কেনোলা লাগিয়ে আনতে হলো।
এখন আমার কথা হলো ওরা কিভাবে নার্স হলো তাও আবার সরকারি হাসপাতালের। যে নার্স একটি কেনোলা লাগাতে পারে নাহ সে কিভাবে নার্স এর দ্বায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে ।।।??
এভাবেই প্রতি নিয়ত হয়রানির শিকার হচ্ছে অসুস্থ রোগী ও এবং রোগির স্বজন রা।
এমতাবস্থায় হাসপাতালের উর্ধতন কর্মকর্তাকে সংশ্লিষ্ট এ বিষয়গুলির প্রতি নজর দেওয়ার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করা হলো।।"
এভাবেই প্রতিনিয়ত পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন শিবপুর ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে আগত রুগীরা। হয়রানি অনিয়ম আর খাম খেয়ালী আচরন নার্স আর স্টাফদের। যেন এটি হাসপাতাল নয়, তাদের নিজ বাসা।
রুগীদের সঠিক সেবা নিশ্চিতে এসব অনিয়ম বন্ধে অতিসত্তর উউর্ধতন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
৬৬৪ দিন ২২ ঘন্টা ৯ মিনিট আগে
৬৮২ দিন ১০ ঘন্টা ৩৯ মিনিট আগে
৬৮২ দিন ১২ ঘন্টা ৫৯ মিনিট আগে
৬৮৪ দিন ১২ ঘন্টা ৩ মিনিট আগে
৬৮৯ দিন ১০ ঘন্টা ৮ মিনিট আগে
৬৯০ দিন ৯ ঘন্টা ২৫ মিনিট আগে
৬৯৬ দিন ১০ ঘন্টা ৩৬ মিনিট আগে
৭৩৬ দিন ১৫ ঘন্টা ১৬ মিনিট আগে