মাঠের পারফরম্যান্স তো যাচ্ছে তাই, বিশ্বকাপ চলাকালে মাঠের বাইরেও নানা ইস্যুতে সমালোচিত বাংলাদেশ দল। বিশেষ করে দেশসেরা ওপেনার তামিম ইকবালকে দলে না রাখা, অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে ইংল্যান্ড ম্যাচে সুযোগ না দেয়া, ওপেনার লিটন কুমার দাসের ‘সাংবাদিক খেদাও’ কা-, বিশ্বকাপের প্রতি ম্যাচেই ব্যাটিং অর্ডারে পরিবর্তন এবং দলকে ভারতে রেখে অধিনায়ক সাকিবের হঠাৎ করে দেশে ফেরা। এসব ইস্যুতে টিম বাংলাদেশের পিঠ যখন দেয়ালে ঠেকে গেছে ঠিকই তখনই তাদের সামনে পড়ছে নেদারল্যান্ডস। আইসিসি ওয়ানডে বিশ্বকাপের চলমান আসরে টিকে থাকতে হলে নিজেদের ষষ্ঠ ম্যাচে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে জয়ের বিকল্প নেই বাংলাদেশের। তাই বলা চলে কলকাতা ইডেন গার্ডেনে বাঁচতে হলে ডাচদের বিপক্ষে আজকের ম্যাচ জিততেই হবে বাংলাদেশকে।
ভারত ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে যৌথ আয়োজক হয়ে বাংলাদেশ ২০১১ বিশ্বকাপে একবার মুখোমুখি হয়েছিল নেদারল্যান্ডসের। ওই ম্যাচে ডাচদের ৪৬.২ ওভারে মাত্র ১৬০ রানে অলআউট করে দিয়ে ৬ উইকেটে জয় পেয়েছিল টাইগাররা। এ ম্যাচে বাংলাদেশের হয়ে খেলেছিলেন বর্তমান দলে থাকা সাকিব, মুশফিকুর রহিম এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। কিন্তু ২০১০ সালে ডাচদের সঙ্গে প্রথম দেখাতে ৬ উইকেটে হেরেছিল বাংলাদেশ। আজকের ম্যাচটি এই ফরম্যাটে দু’দলের তৃতীয় লড়াই। স্বাভাবিকভাবেই দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাওয়া জয় থেকে অনুপ্রেরণা খুঁজবে নেদারল্যান্ডস। যেকারণে আরও একবার অঘটনের জন্ম দিতে চাইবে ডাচরা। অন্যদিকে নিজেদের সম্মান টিকিয়ে রাখতে, সমর্থকদের স্বস্তি দিতে ও সব সমালোচনাকে দূরে ঠেলতে বিশ্বকাপে হারের বৃত্ত ভাঙতে মরিয়া বাংলাদেশ। তাই আজকের ম্যাচে টাইগাররা জ্বলে উঠে জয় পেতে চাইবে। এটা করতে হলে তাদেরকে নিজেদের সেরা খেলাটাই খেলতে হবে।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেদারল্যান্ডস। শুরুতে তাদের ৪ রানে ২ উইকেট হারিয়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। এরপর জুটিতে অর্ধশত পূর্ণ হলেও বাংলাদেশের বোলারদের তান্ডবে আবারো বিপর্যস্ত হয়। এখন দেখার বাকি শেষ পর্যন্ত নেদারল্যান্ডস বাংলাদেশকে কত রানের টার্গেট দেয় । বর্তমান স্কোর : নেদারল্যান্ডস ২২.৩ বলে ৮৯/৪ ।
১২ দিন ১১ মিনিট আগে
১৩ দিন ৫৯ মিনিট আগে
১৬ দিন ২১ ঘন্টা ৩৯ মিনিট আগে
১৭ দিন ২১ ঘন্টা ৫২ মিনিট আগে
১৭ দিন ২১ ঘন্টা ৫৯ মিনিট আগে
২২ দিন ২ ঘন্টা ৭ মিনিট আগে
২৯ দিন ১৪ ঘন্টা ১৬ মিনিট আগে
৩২ দিন ১ ঘন্টা ৪৬ মিনিট আগে