দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌ রুটে যাত্রীদের চলাচল সুষ্ঠ নির্বিঘ্নে করার লক্ষ্যে সমন্বয় সভা। বগুড়ার শেরপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে ধারালো অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার “কৃষিগুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা: প্রতি আসনে লড়বেন ২৫ শিক্ষার্থী” হাতীবান্ধায় ভাতিজিকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগে চাচা গ্রেফতার রামুতে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত, আহত ৪ মধুপুরে হতদিরদ্রদের মাঝে বিএনপির প্রার্থী কর্ণেল আজাদের ইফতার বিতরণ ধর্ষণ ও নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ে কী ভাবছে তরুণ শিক্ষার্থীরা? রিশিকুল ইউনিয়ন বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল বগুড়ায় আবারও সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বন্ধু নিহত রাজবাড়ীতে পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে প্রস্তুতি মূলক সভা। ৫ দিনের সরকারি সফরে চীন যাচ্ছেন জবি উপাচার্য রাজশাহী কলেজের শিক্ষার্থী জহুরুলের উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার গল্প সাতক্ষীরায় আছিয়া হত্যার বিচারের দাবিতে জামায়াতের মহিলা বিভাগের মানববন্ধন অনুষ্টিত কবিরহাটে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ঈদ উপহার ও ইফতার সামগ্রী বিতরণ ঝিনাইগাতীতে ২৫ মার্চ ও ২৬ মার্চ উদ্‌যাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত পুলিশের ১২৭ কর্মকর্তার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক আজ কুতুবদিয়ায় বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন ঘাটাইলে গারোবাজারে অগ্নিকাণ্ডে ৮ দোকান ভস্মীভূত ১ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি উখিয়ায় চাচীর সাথে পরকিয়া প্রেমের জেরে প্রাণ দিতে হলো যুবককে! কক্সবাজারে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

মুক্তিযোদ্ধা গেজেট থেকে নাম বাতিলের দাবিতে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন


মুক্তিযোদ্ধা গেজেট থেকে কুড়িগ্রাম ৩ আসনের সংসদ সদস্য এমএ মতিন ও দেলোয়ার হোসেনের নাম বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।


মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ না করেও গেজেটভুক্ত হওয়ায় শুক্রবার দুপুরে উলিপুর উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধারা কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে এ মানববন্ধন করেন ।


পরে কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন উলিপুর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডিপুটি কমান্ডার ও উলিুপর উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম হোসেন মন্টু।


তিনি অভিযোগ করে বলেন, বর্তমান সংসদ সদস্য এম এ মতিনসহ উলিপুর উপজেলার দেলোয়ার হোসেন মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ না করলেও তাদের নাম গেজেটে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এটা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য লজ্জার বিষয়। সংসদ সদস্য এমএ মতিনের বড় ভাই এমএ করিম মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে রাজাকার কমান্ডার ছিলেন। তার নাম মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ে রাজাকারের তালিকায় রয়েছে। সংসদ সদস্য এম এ মতিন সেই রাজাকার পরিবারের সদস্য ও ১৯৭৯ সালে গঠিত ৭ সদস্য বিশিষ্ট জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির ৭ নং সদস্য ছিলেন। এছাড়াও ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে সংসদ সদস্য এমএ মতিনের নামে এম এ মতিন কারিগরি ও কৃষি কলেজের এমপিও ভুক্তির জন্য তৎকালীন বিএনপি মহাসচিব মান্নান ভূঁইয়ার ডিও লেটার ব্যবহার করেন তিনি। ডিও লেটারে মান্নান ভূঁইয়া এম এ মতিনকে বিএনপি পরিবারের সদস্য হিসেবে খালেদা জিয়ার নিকট সুপারিশ করেন। সংসদ সদস্য এম এ মতিন ও দেলোয়ার হোসেন দুবার উলিপুর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কমিটিতে আবেদন করেও নিজেদেরকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রমাণ করতে পারেননি। এক মাসে আগে বের হওয়া তালিকায় তাদের দু’জনের নাম গেজেটভুক্ত হয়। অনতিবিলম্বে গেজেট থেকে দুজনের নাম প্রত্যাহারের জন্য মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়সহ প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়।


এ সময় উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: শাহাজাহান আলী, আব্দুল খালেক সরকার, আব্দুল জলিল সরকার, আব্দুল মজিদ সরকার,শমসের আলী সহ উপজেলার অর্ধ শতাধীক বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ।



আরও খবর