দেখার কেউ নেই!
সর্ব কালের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শহীদ পরিবারের নামে ফুলপুর উপজেলায় মহান স্বাধীনতার পর হতে ব্যক্তি উদ্যোগে ২০১৭ সালের পূর্ব পর্যন্ত কেহ কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত করেননি!
ভাষাসৈনিক মরহুম জননেতা শামছুল হক সাহেবের সর্বঘনিষ্ঠ সহচর, শৈশব কাল হতে আওয়ামী আদর্শ বুকে , মননে জীবন আদর্শে একনিষ্ঠ ব্যক্তি উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক অধ্যাপক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান হাবিবের মৌন সম্মতি ও মৌখিক অনুমতি এবং সার্বিক সহযোগিতায় ৪নং সিংহেশ্বর ইউনিয়নের পুড়াপুটিয়া( মালিঝিকান্দা) গ্রামে জাতির পিতার সর্ব কনিষ্ঠ নিষ্পাপ শহীদ শেখ রাসেল এর নামে একটি নারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত করা হয় ২০১৭ সালে!
প্রতিষ্ঠার প্রাক্কালে অজপাড়াগায়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত করায় অনেকেই প্রতিষ্ঠাতাকে পাগল উপাধি উপহার দিয়েছিলো !
পরবর্তীতে অনেকেই জাতির পিতা পরিবারের নামের এই প্রতিষ্ঠান হতে চাকরির সুবিধা গ্রহণ করার জন্য অনেক সময় চিন্তা, প্রতিষ্ঠাকে সহযোগিতা আবার অনেক সময় ভয়ভিতিও প্রদর্শন করা হয়েছে এটাও শুনতে হয়েছে যে, চাকরি না দিলে জীবনের তরে শেষ করে ফেলবে!
তবুও থেমে নেই!
শারিরিক আজ্ঞাত , অনেক দিন চিহ্নিত ডাকাত সদস্যদের ভয়ে গ্রাম ছাড়া হয়ে থাকতে হয়েছে প্রতিষ্ঠাতাকে , কুড়ের ঘরে স্ত্রী সন্তানের বাসস্থানে রাতের আধারে ঘরের চালে ঢিলা ঢিলে করে ভয়ভীতি দেখানো হয়েছে এবং দিনের বেলায় ডাকাতের স্ত্রীরা প্রতিষ্ঠাতার স্ত্রী সন্তানকে গ্রাম ছেড়ে নিরাপদ স্থানে যাওয়ার পরামর্শও প্রদান করেছেন!
জীবনের তোয়াক্কা না করে এখনও প্রতিষ্ঠানটিকে সরকারের দোরগোড়ায় পৌছানোর চেষ্টায় প্রতিষ্ঠাতা নুন পান্তা খেয়ে লেগে আছেন!
শুরু হতে অনেক রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে বাধা,চিহ্নত আলেম, ধনাঢ্য ব্যক্তি, প্রকাশ্যে প্রতিষ্ঠান পক্ষে দোকানদার আড়ালে প্রতিষ্ঠান ধবংস করার জন্য গোপনীয়তার সহিত বৈঠকও হয়েছে বিভিন্ন জায়গায়, স্বশরীরে দুষ্কৃতিকারীরা প্রতিষ্ঠানে হামলা , প্রতিষ্ঠান নদী তীরবর্তী হওয়ায় নদী পারাপারের মাঝিকে দিয়ে ছাত্রীদের পারাপারের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা, ভীন্ন আদর্শে বিশ্বাসী এলাকার মাদবররা যুবকদের উৎসাহ দিয়ে ছাত্রীদের ইভটিজিং করার পর অভিভাবকরা ইভটিজিংকারী দলের সদস্যকে গাবতলী বাজারে আটকে রাখার ইতিহাসও জড়িত এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর সাথে! শিক্ষার্থীদের বাড়িবাড়ি গিয়ে এই স্কুলে আসতে নিষেধ করার দলও ছোট নয়! সবকিছু মোটামোটি উর্ধ্বন মহলে জানা! এবার শুরু হয়েছে গোপনীয়তার সহিত স্কুলের ধবংস করার লিলা ইহাতে সাবেক কিছু শিক্ষক, সাবেক কমিটির সম্মানিত সদস্য ও দাতা সদস্যও জড়িত! এরা স্কুলের ক্লাশরুম পায়খানা করে রাখার ঘটনাও কম নয় !
চারপাশে টিনের বেড়া থাকলেও বিভিন্ন সময় চোখের আড়ালে বেড়া ভাংচুর করা ক্লাসরুমের চেয়ার টেবিল ও ব্রেঞ্জ ভাংচুর করা ইত্যাদি কাজে সার্বক্ষণিক জড়িত হয়েই আছে! ফুলপুরকে সবুজায়ন করতে বিগত দিনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইউএনও স্যারের দেওয়া গাছের চারাগুলো এলাকার মুর্খ মহিলাদের ছাগলের পেটে!
স্কুলের গেইট বন্ধ রাখিলে চিহ্নত ডাকাত সদস্যসহ এলাকার লোকজনের চলাকালীন পথের নাকি অনেক অসুবিধার সৃষ্টি হয় তাই বন্ধ করা যাচ্ছে না স্কুলের গেইট! গেইট বন্ধ করতে গেলেই প্রতিষ্ঠাতার উপর দলবদ্ধভাবে শারিরীক ও সামাজিক হামলা চালানো হয়!
বিভিন্ন সময়ের সময়ে তুচ্ছ ঘটনাও কম নয়!
সবদিক মিলে যেন দেখার কেউ নেই!
চোরের দল বড় !
আর বড় দলের জন্যও অনেকেই নিরবতাই পালন করে যাচ্ছে!
যেন দেখার কেউ নেই!
২৬৯ দিন ১৪ ঘন্টা ২২ মিনিট আগে
৩১৪ দিন ১৪ ঘন্টা ৯ মিনিট আগে
৩৬২ দিন ১২ ঘন্টা ২৭ মিনিট আগে
৩৬৩ দিন ১০ ঘন্টা ৪ মিনিট আগে
৪৩২ দিন ৩ ঘন্টা ৩৬ মিনিট আগে
৪৪৬ দিন ১১ ঘন্টা ২৯ মিনিট আগে
৫২৩ দিন ১ ঘন্টা ০ মিনিট আগে
৫২৯ দিন ২০ ঘন্টা ৫৮ মিনিট আগে