রামুতে অগ্নিকান্ডে ১৩ টি বসত বাড়ি পুড়ে গেছে। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে সাতটার দিকে ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের মন্ডলপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, একটি বসতবাড়ির রান্না ঘর থেকে অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত হলে তা মূহুতেই আশপাশের বাড়িগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে রামু ফায়ার সার্ভিসের দমকল কর্মীরা ২ ঘন্টা প্রাণপন চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।
অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির গৃতকর্তারা হলেন, মৃত ছিদ্দিক আহমদের স্ত্রী কুলসুমা আকতার, মৃত ছিদ্দিক আহমদের ছেলে মামুনুর রশিদ, মৃত নুর আহমদের ছেলে হারুন অর রশিদ ও আবদুল্লাহ, মৃত সুলতান আহমদের ছেলে আবু বক্কর ছিদ্দিক, আবদুল মান্নান, লোকমান হাকিম ও শাহীন ইমরান সোহেল, মৃত মোজাহের আহমদের ছেলে আবদুল গফুর, মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে ছালেহ আহমদ, জাকের আহমদের ছেলে আবদুস সালাম, মনজুর আলম ও মৃত বদরুজ্জামানের ছেলে শামসুল আলম।
রামু ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার মো. হাসান চৌধুরী জানিয়েছেন, অগ্নিকান্ডের ভয়াবহতা বেশী ছিলো। এরপরও ফায়ার সার্ভিসের অগ্নি নির্বাপক দল দ্রুতসময়ে এসে ২ ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তিনি জানিয়েছেন, এ অগ্নিকান্ডে প্রাথমিকভাবে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া গেছে।
জাতীয় সংসদের হুইপ ও কক্সবাজার-৩ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ¦ সাইমুম সরওয়ার কমলের ব্যক্তিগত সহকারি আবু বক্কর জানিয়েছেন, অগ্নিকান্ডে ১৩টি বাড়ি পুরোপুরি এবং আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হুইপ সাইমুম সরওয়ার কমল এমপি ঢাকায় অবস্থান করলে এ অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের নিজের বাড়িতে আশ্রয় দিয়েছেন। এছাড়া রাতে ক্ষতিগ্রস্তদের খাওয়া-দাওয়া ও কম্বলসহ পরিধেয় বস্ত্র দিয়েছেন।
এদিকে অগ্নিকান্ড চলাকালে ঘটনাস্থলে যান রামু উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) ও সহকারি কমিশনার (ভূমি) নিরুপম মজুমদার। তিনি অগ্নিকান্ড চলাকালে আগুন নিয়ন্ত্রণে নির্দেশনা প্রদান করেন। এছাড়া রামু থানা পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণসহ সার্বিক দায়িত্ব পালন করেন
৬ দিন ১৭ ঘন্টা ৭ মিনিট আগে
২১ দিন ১৬ ঘন্টা ৩৪ মিনিট আগে
১৪৮ দিন ৬ মিনিট আগে
১৫১ দিন ২২ ঘন্টা ২ মিনিট আগে
১৫৬ দিন ২৩ ঘন্টা ১২ মিনিট আগে
১৬৩ দিন ১৬ ঘন্টা ৩৪ মিনিট আগে
১৬৪ দিন ১৭ ঘন্টা ২৭ মিনিট আগে
১৬৪ দিন ১৯ ঘন্টা ২৪ মিনিট আগে