পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত ১৪ই জুন (বৃহস্পতিবার)থেকেই রাজধানী ঢাকা ছাড়তে শুরু করেছিলেন রাজধানী বাসী এর ব্যাতিক্রম ছিলোনা সাভারেও।সাভার উপজেলার সাভার ও আশুলিয়ায় বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত মানুষগুলো পবিত্র ঈদুল আজহার আনন্দ পরিবার পরিজনের সাথে ভাগাভাগি করে নিতে বৃহস্পতিবার থেকেই নিজ নিজ গ্রামের বাড়ির উদ্দেশ্য রওনা দিয়েছিলেন। সাভার ও আশুলিয়ার বেশির ভাগ শিল্পকারখানা গুলো আংশিক ভাবে বৃহস্পতিবার ছুটি দিলেও শুক্রবার ও শনিবার পুরোপুরি ছুটি হয়ে যায়।ফলে বৃহস্পতিবার এর থেকেও শুক্রবার ও শনিবার বাড়ি ফেরার যাত্রীর চাপ ক্রমস বাড়তে থাকে।সড়কে পর্যাপ্ত যানবাহন থাকায় যাত্রীরা তাদের গন্তব্য পৌঁছাতে পেরেছেন কোন ঝামেলা ছাড়াই।
যারা ঈদের আগে গ্রামের বাড়িতে ঈদ পালন করার উদ্দেশ্য যাননি তারা ঈদের পরের দিন অর্থাৎ ১৮ই জুন(মঙ্গলবার) বাড়ির উদ্দেশ্য রওনা দিয়েছেন। ধারণা করা হয়েছিল এদিন হয়তো সড়কে তেমন যাত্রীর চাপ থাকবে না। কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে সেই ধারণা ভূল প্রমাণিত হয়েছে।
সাভারের সাভার স্ট্যান্ড,নবীনগর বাস টার্মিনাল ও বাইপাইলে গিয়ে দেখা যায় ঈদের পরের দিনও ঢাকা ত্যাগ করছেন অনেকে।
যশোরে নিজ গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার জন্য নবীনগর বাস টার্মিনাল এ নিজের স্ত্রী সন্তান নিয়ে এসেছিলেন আল মুসলিম গ্রুপের আলমগীর নামের এক গার্মেন্টস কর্মী।ঈদের পরে কেন গ্রামের বাড়িতে যাওয়া হচ্ছে এমন প্রশ্নে আলমগীর দৈনিক দেশচিত্র কে বলেন ঈদের আগে অনেক মানুষ বাড়িতে যায় সে সময় ঠিক মতো গাড়ি পাওয়া যায়না আর রাস্তায় জ্যাম থাকে এজন্য ঈদের পরেরদিন এসেছি।কিন্তু আজ এসে মনে হচ্ছে ঈদের আগে যাওয়ায় ভালো ছিলো আজ অনেক মানুষ গাড়ির জন্য দাড়ায় আছে তেমন গাড়ি নাই।
নবীনগর বাস টার্মিনালের সোহাগ পরিবহনের কাউন্টার মাস্টার হায়দার আলীর সাথে কথা বললে তিনি দৈনিক দেশচিত্র কে জানান আমাদের ধারণা ছিলোনা আজ এতো মানুষ হবে। আজ যাত্রীর তুলানায় গাড়ি অনেক কম এজন্য অনেক যাত্রী কে ঘন্টার পর ঘন্টা গাড়ির জন্য অপেক্ষা করতে দেখা গেছে।অনেকে আবার পরিবহন না পেয়ে লোকাল গাড়িতে করে ভেঙে ভেঙে রওনা দিয়েছেন নিজের পরিবার পরিজনের কাছে।
২৭৪ দিন ২১ ঘন্টা ২১ মিনিট আগে
২৮২ দিন ১৫ ঘন্টা ৫৪ মিনিট আগে
২৮৭ দিন ২০ ঘন্টা ২৪ মিনিট আগে
৩৩৪ দিন ১৫ ঘন্টা ২৮ মিনিট আগে
৩৫৯ দিন ২২ ঘন্টা ৬ মিনিট আগে
৩৭২ দিন ১৬ ঘন্টা ৫৪ মিনিট আগে
৩৭৫ দিন ১৩ ঘন্টা ৩১ মিনিট আগে
৩৭৫ দিন ২২ ঘন্টা ৪২ মিনিট আগে